g পিলখানা হত্যা মামলার হাইকোর্টের রায় ২৬ নভেম্বর | AmaderBrahmanbaria.Com – আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া

রবিবার, ১২ই নভেম্বর, ২০১৭ ইং ২৮শে কার্তিক, ১৪২৪ বঙ্গাব্দ

পিলখানা হত্যা মামলার হাইকোর্টের রায় ২৬ নভেম্বর

AmaderBrahmanbaria.COM
নভেম্বর ৯, ২০১৭

---

নিজস্ব প্রতিবেদক : পিলখানা হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) ও আসামিদের করা আপিলের ওপর রায় ঘোষণার জন্য তারিক ধার্য্য করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ২৬ নভেম্বর হাইকোর্টের বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত বৃহত্তর বেঞ্চ এ মামলার রায় ঘোষণার জন্য তালিকায় রয়েছে।

আগামী রবিবার তা কার্যতালিকায় আসবে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষে নিয়োজিত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলকে এম জাহিদ সারওয়ার কাজল।

প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআরের সদর দপ্তরে পিলখানা ট্র্যাজেডিতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন প্রাণ হারান। ওই বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি লালবাগ থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। পরে মামলা দুটি নিউমার্কেট থানায় স্থানান্তরিত হয়। বিচার হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন আলিয়া মাদ্রাসা মাঠসংলগ্ন অস্থায়ী এজলাসে। বিচার শেষে ঢাকা মহানগর তৃতীয় বিশেষ আদালতে ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে বিডিআরের সাবেক ডিএডি তৌহিদসহ ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য নাসিরউদ্দিন আহমেদ পিন্টু (প্রয়াত) ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলীসহ ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ২৭৭ জনকে খালাস দেওয়া হয়। রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) হাইকোর্টে আসে। রায়ের পর দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামিরা ১১৯টি আপিল ও ১৩৩টি জেল আপিল করে।

২০১৫ সালের ১৮ জানুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষের পেপারবুক উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে হাইকোর্টে দেশের ইতিহাসে আসামির সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড় এই মামলায় (হত্যা) শুনানি শুরু হয়। ৩৭০তম দিনে চলতি বছরের ১৩ এপ্রিল শুনানি শেষ হয়।

বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিশেষ বেঞ্চে সেদিন শুনানি শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখা হয়। বেঞ্চের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার।

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
নিজস্ব প্রতিবেদক :
বিনোদন ডেস্ক :
লাইফস্টাইল ডেস্ক :
স্পোর্টস ডেস্ক :

পিলখানা হত্যা মামলার হাইকোর্টের রায় ২৬ নভেম্বর

 

নিজস্ব প্রতিবেদক : পিলখানা হত্যা মামলার ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) ও আসামিদের করা আপিলের ওপর রায় ঘোষণার জন্য তারিক ধার্য্য করেছেন হাইকোর্ট। আগামী ২৬ নভেম্বর হাইকোর্টের বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত বৃহত্তর বেঞ্চ এ মামলার রায় ঘোষণার জন্য তালিকায় রয়েছে।

আগামী রবিবার তা কার্যতালিকায় আসবে বলে জানিয়েছেন রাষ্ট্রপক্ষে নিয়োজিত ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলকে এম জাহিদ সারওয়ার কাজল।

প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআরের সদর দপ্তরে পিলখানা ট্র্যাজেডিতে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন প্রাণ হারান। ওই বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি লালবাগ থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। পরে মামলা দুটি নিউমার্কেট থানায় স্থানান্তরিত হয়। বিচার হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারসংলগ্ন আলিয়া মাদ্রাসা মাঠসংলগ্ন অস্থায়ী এজলাসে। বিচার শেষে ঢাকা মহানগর তৃতীয় বিশেষ আদালতে ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর রায় ঘোষণা করেন।

রায়ে বিডিআরের সাবেক ডিএডি তৌহিদসহ ১৫২ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য নাসিরউদ্দিন আহমেদ পিন্টু (প্রয়াত) ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা তোরাব আলীসহ ১৬০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় ২৭৭ জনকে খালাস দেওয়া হয়। রায়ের পর ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) হাইকোর্টে আসে। রায়ের পর দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামিরা ১১৯টি আপিল ও ১৩৩টি জেল আপিল করে।

২০১৫ সালের ১৮ জানুয়ারি রাষ্ট্রপক্ষের পেপারবুক উপস্থাপনের মধ্য দিয়ে হাইকোর্টে দেশের ইতিহাসে আসামির সংখ্যার দিক থেকে সবচেয়ে বড় এই মামলায় (হত্যা) শুনানি শুরু হয়। ৩৭০তম দিনে চলতি বছরের ১৩ এপ্রিল শুনানি শেষ হয়।

বিচারপতি মো. শওকত হোসেনের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিশেষ বেঞ্চে সেদিন শুনানি শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখা হয়। বেঞ্চের অপর দুই সদস্য হলেন বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার।

এ জাতীয় আরও খবর