নিউজ ডেস্ক : দেশে মুদ্রাপাচার ও সন্ত্রাসবাদে অর্থায়ন আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে। কিন্তু দেশের ব্যাংকগুলোর সক্ষমতার অভাবে এ বিষয়গুলো পুরোপুরি তদারকির আওতায় আনা যাচ্ছে না। এতে ব্যাংকিং খাত ঝুঁকিতে রয়েছে।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, ‘বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বাংলাদেশের ব্যবসায়ী, বিভিন্ন ব্যাংক ও ব্যাংকারদের দুর্নীতির খবরের বিষয়ে জানতে চায় বিদেশী ব্যাংকগুলো।’
বুধবার বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টে (বিআইবিএম) আয়োজিত এক কর্মশালায় বক্তারা এসব কথা বলেন। ‘চ্যালেঞ্জেস অব করেসপন্ডেন্ট ব্যাংকিং রেগুলেশনশিপ ফর ব্যাংকস অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালায় প্রধান অতিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মোহামাদ নওশাদ আলী চৌধুরী।
প্যানেল আলোচনায় অংশ নেন ইস্টার্ন ব্যাংকের ডিএমডি আহমেদ শাহীন, কমার্স ব্যাংক এজি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী তৌফিক আলী। বিআইবিএম-এর মহাপরিচালক ড. তৌফিক আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় গবেষণাপত্র উপস্থাপন করেন অধ্যাপক শাহ মো. আহসান হাবিব। গবেষণাপত্রটি তৈরি করেন বিআইবিএম-এর সহকারী অধ্যাপক অন্তরা জারীন, তোপায়েল আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের যুগ্ম-পরিচালক কামাল হোসাইন, প্রদীপ পাল, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এটিএম নেসারুল হক।