মাস্ক পড়ে পরমাণু যুদ্ধের মহড়ায় ৪ কোটি রাশিয়ান নাগরিক অংশ নিয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। সেই সঙ্গে সুপার পরমাণু অস্ত্র RS-২৮ সরম্যাটকেও সামনে এনেছে মস্কো। হঠাৎ রাশিয়ার এসব কর্মকান্ডই কী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইঙ্গিত কিনা তা নিয়ে চলছে গুঞ্জন।
সম্প্রতি রাশিয়া ও আমেরিকার মধ্যে সম্পর্কের আরও অবনতি হয়েছে। দু’দেশের মধ্যে ঠান্ডাযুদ্ধ চলছেই। আর সেই পরিস্থিতিতেই রাশিয়া বাড়িয়ে দিয়েছে তাদের পরমাণু অস্ত্রসম্ভার পরীক্ষা-নিরীক্ষার বহর। উন্নত করা হয়েছে বম্ব শেল্টার।
পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে গ্যাস মাস্ক। এমনকী যুদ্ধ বাঁধলে সাধারণ নাগরিকরা কী করে নিজেদের বাঁচাবেন, শেখানো হচ্ছে সে পদ্ধতিও। রাসায়নিক যুদ্ধের আশঙ্কাও উড়িয়ে দিচ্ছে না মস্কো।
সেই সঙ্গে মস্কো এবার সামনে নিয়ে আসলো তাদের অস্ত্র সম্ভারের নতুন সংযোজন RS-২৮। ২০১৮ সালে এটি রুশ সেনাবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার কথা ছিল।