নবীনগর প্রতিনিধি : ব্রাক্ষণবাড়িয়ার নবীনগর উপজেলার সলিমগঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যান মো: খোরশেদ আলমের হস্তক্ষেপে বাল্যবিবাহ থেকে রক্ষা পেল বাড়াইল পশ্চিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণী ছাত্রী বৃষ্টি আক্তার (১২)। সে রাজনগর গ্রামের নজরুল ইসলামের মেয়ে। জানা গেছে, শুক্রবার (২৮অক্টোবর) বৃষ্টি আক্তারের সাথে নরসিংদী জেলার সালদা গ্রামের মো: পাভেল মিয়ার বিয়ে কথা ছিল। বিষয়টি ইউপি চেয়ারম্যান অবগত হয়ে পরিবারের লোকজনকে ঢেকে এনে বৃহষ্পতিবার রাতে বাল্যবিবাহের কুফল সম্পর্কে অবগত করিয়ে বিয়ে বন্ধ করে দেন। তবে অভিযোগ রয়েছে চেয়ারম্যান অফিসকে ম্যানেজ করে (২৭/১০) নতুন জন্ম সনদ তৈরি করে ৫ শ্রেণীর ছাত্রীর বয়স ১৮ দেখানো হয়।
এ নিয়ে এলাকার জনগনের মাঝে মিশ্র প্রক্রিয়া দেখা দিয়েছে। তবে ইউপি চেয়ারম্যান খোরশেদ আলম বাল্যবিবাহ বন্ধের কথা স্বীকার করে বলেন, মেম্বার মান্নান আমার সাথে চিট করে জন্ম সনদটি নিয়ে গেছে। বাড়াইল পশ্চিম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবিউল্লাহ বলেন, বিয়ে সম্পর্কে আমি অবগত নয়।