ডেস্ক রিপোর্ট : দীর্ঘ সময় ধরে চলা গৃহযুদ্ধের বলি হয়ে লাখ লাখ সিরীয় শরণার্থী হিসেবে নানা দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। তাদেরই একজন অ্যান্টনিও সুলেমান। ২০১২ সালে জার্মানিতে তিনি যখন পা রাখেন তখন তার বয়স ১৫। নতুন দেশ, সবকিছুই অপরিচিত। আশ্রয় মিলেছে, কিন্তু খাবেন কী? পেটের তাড়নায় হন্য হয়ে কাজ খুঁজতে থাকেন সুলেমান।
একসময় কাজের সুযোগও পেয়ে যান তিনি। নিজস্ব সংস্কৃতির সঙ্গে একেবারেই যা সাংঘর্ষিক। পর্নো সিনেমাতে কাজ করার প্রস্তাব আসে তার কাছে। সাত-পাঁচ ভেবে পরে রাজিও হয়ে যান। এ ঘটনার চার বছর না ঘুরতেই বেশ পরিচিতি পেয়ে গেছেন সেই সিরীয় যুবক। খ্যাতি এসেছে, অর্থও এসেছে।
নতুন দেশে সুলেমানের নিজস্ব একটা অবস্থান তৈরি হয়েছে। এখন আর তাকে নিরাপত্তা নিয়ে ভাবতে হয় না। তবে একইসঙ্গে সমালোচনার তীরেও বিদ্ধ হচ্ছেন তিনি। সুলেমান যা করছেন ধর্মে তা পুরোপুরি অবৈধ। সুলেমানের কাছের লোকজনই বিষয়টি এখনো মেনে নিতে পারছেন না।