৩১শে অক্টোবর, ২০১৬ ইং, সোমবার ১৬ই কার্তিক, ১৪২৩ বঙ্গাব্দ
  • প্রচ্ছদ » slider 1 » পশ্চিমবঙ্গে তৈরি হয় গুলশানে হামলার ব্যবহৃত অস্ত্র : এনআইএ


পশ্চিমবঙ্গে তৈরি হয় গুলশানে হামলার ব্যবহৃত অস্ত্র : এনআইএ


Amaderbrahmanbaria.com : - ২৯.১০.২০১৬

নিউজ ডেস্ক : গত ১ জুলাই রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিসান রেস্তোরাঁয় হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্র পশ্চিমবঙ্গে তৈরি হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে ভারতের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার (এনআইএ) সদস্যরা। গত বছরের সেপ্টেম্বরে খাগড়াগড় বিস্ফোরণের ঘটনায় আটক ছয়জনের একজন গোয়েন্দাদের এ তথ্য জানিয়েছেন।

শনিবার টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এই অস্ত্র তৈরিতে পাকিস্তানি অস্ত্র নির্মাতাদের সহযোগিতা ছিল বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

গ্রেফতার সন্ত্রাসীদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী, পাকিস্তানি অস্ত্রনির্মাতারা গোপনে মালদহে এসেছিলেন বিহারের মুঙ্গার থেকে আসা অস্ত্রনির্মাতাদের প্রশিক্ষণ দিতে। একে-২২ রাইফেল তৈরি করতেই সীমান্ত ঘেঁষা এই এলাকাতেই ঘাঁটি তৈরি করা হয়। এরপর এসব অস্ত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢোকে।

এনআইএ-এর গোয়েন্দাদের সন্দেহ, এখানে যে পাকিস্তানিদের কথা বলা হচ্ছে তারা পেশোয়ার এবং কোয়াতের মধ্যবর্তী একটি গ্রামের দারা আদম খেল সম্প্রদায়ের কেউ।

ঊর্ধ্বতন এক এনআইএ কর্মকর্তা বলেছেন, আমরা এখনো নিশ্চিত নই, তবে যে ভাষার কথা তারা বলেছে, খাইবার পাখতুনখোয়া এবং এর আশপাশে ওই ভাষায় কথা বলা হয়।

গুলশান ও শোলাকিয়ায় জঙ্গি হামলায় ব্যবহৃত অস্ত্র ভারত হয়ে বাংলাদেশে এসেছিল বলে গত ১৯ সেপ্টেম্বরই জানিয়েছিলেন কাউন্টার টেররিজম ও ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম।

টাইসম অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মনিরুল ইসলাম মুঙ্গারের দিকে ইঙ্গিত করেছিলেন। আর মূলত তারপরই তদন্তে নামে বিহার পুলিশ।

উল্লেখ্য, গত ১ জুলাই গুলশানে হলি আর্টিসান বেকারিতে হামলার ঘটনায় ১৭ বিদেশিসহ ২০ জন নিহত হন। এছাড়া জঙ্গিদের গ্রেনেডে নিহত হোন দুই পুলিশ কর্মকর্তা। ২ জুলাই যৌথ অভিযানে ৩০ জনের বেশি জিম্মিকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। অভিযানে নিহত হয় ছয় জঙ্গি।





Loading...


প্রকাশকঃ মোঃ আশ্রাফুর রহমান রাসেল
সম্পাদক : বিশ্বজিত পাল বাবু
চেয়ারম্যান : আলহাজ্ব নুরুজ্জামান
ঠিকানা : ৬০৩ ফুলবাড়িয়া, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
email : [email protected] (news)
Phone: +880851 62307
+8801963094563


close