আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ‘শান্তিতে নোবেল বিজয়ী ড. ইউনূসের সঙ্গে আমি সাক্ষাৎ করেছিলাম কেবল অর্থসহায়তা নেওয়ার জন্য নয়, বরং সাক্ষাৎ করতে পেরে আমি গর্বিত। আমার স্থলে যে কোনো মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারলে গর্ববোধ করতেন’। বলছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক দলীয় প্রার্থী ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলরি ক্লিনটন।
তিনি বলেন, ‘ক্লিনটন ফাউন্ডেশন নিয়ে যত বেশি বিতর্ক তোলা হয় আসলে এই প্রতিষ্ঠান তত বেশি বিতর্কিত নয়। দূর থেকে অনেক ধোঁয়া দেখা গেলেও কাছে গেলে আপনি আগুনের দেখা পাবেন না!’
ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিযোগ করেছেন, ক্লিনটন ফাউন্ডেশনে বিদেশি সরকার, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিরা অর্থ জোগান দিয়েছেন পরবর্তীতে কিছু পাওয়ার আশায়। এই দাতব্য ফাউন্ডেশন বন্ধ করে দিতে ক্লিনটন দম্পতির প্রতি তিনি আহবানও জানান। তিনি একে ‘দুর্নীতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠান’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।
হিলারির স্বামী সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন বলেছেন, হিলারি যদি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তবে তিনি কেবল মার্কিন নাগরিক কিংবা যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্থসহায়তা নেবেন এবং বোর্ড থেকে পদত্যাগ করবেন।উল্লেখ্য, বিল কিনটন প্রেসিডেন্টের মেয়াদ শেষ করার পর ২০০১ সালে এই ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেন। এর পর থেকে এখন পর্যন্ত এর তহবিল দাঁড়িয়েছে ২০০ কোটি ডলারে।এপি ও সিএনএন