গ্রেড | ভিত্তিমূল্য (টাকা) | ক্রিকেটার সংখ্যা |
এ+ | ৪০-৬০ লাখ | ১ |
এ | ২৫ লাখ | ৭ |
বি | ১৮ লাখ | ১৭ |
সি | ১২ লাখ | ৪২ |
ডি | ৮ লাখ | ৪৩ |
ই | ৫ লাখ | ৪৫ |
মোট ১৫৫ জন |
বিপিএলে কোন খেলোয়াড়ের ভিত্তি মূল্য কত?
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) এর ষষ্ঠ আসরের প্লেয়ার ড্রাফট আগামীকাল রোববার অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। পাঁচ তারকা হোটেল র্যাডিসন ব্লু’তে কাল সকাল থেকেই প্লেয়ার ড্রাফটের কার্যক্রম শুরু হবে। পূর্বঘোষিত নির্ধারিত সময় অর্থাৎ ২০১৯ সালের পাঁচ জানুয়ারিতেই বিপিএলের ষষ্ঠ আসর শুরু হবে। তবে দলগুলোর প্রস্তুতি কার্যক্রম সুচারুরূপে সম্পাদনের জন্য প্লেয়ার্স ড্রাফটের সময় সূচি এগিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে। আর এই ড্রাফটকে সামনে রেখে ছয় ক্যাটাগরিতে ১৫৫ জন খেলোয়াড়ের তালিকা করেছে বিপিএলের গভর্নিং কাউন্সিল।
`এ+`, `এ`, `বি`, `সি`, `ডি` ও `ই` এই ছয় ক্যাটাগরিতেই ১৫৫ জন খেলোয়াড়দেরকে রাখা হবে। আর এই গ্রেডের ওপর ভিত্তি করেই খেলোয়াড়দের মূল্য নির্ধারণ হবে। গ্রেডিংয়ে `এ+` ক্যাটাগরিতে আছেন শুধু মুশফিকুর রহিম। তাঁর ভিত্তি মূল্য ধরা হয়েছে ৪০-৬০ লাখ টাকা।
‘এ’ ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ দলের সাতজন খেলোয়াড় রয়েছেন। এনামুল হক বিজয়, সৌম্য সরকার,মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, আবু হায়দার রনি, আবু জায়েদ রাহি, শফিউল ইসলাম ও রুবেল হোসেন এই ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত। তাঁদের ভিত্তি মূল্য ধরা হয়েছে ২৫ লাখ টাকা।
‘বি’ ক্যাটাগরিতে রয়েছেন বাংলাদেশের ১৭ জন খেলোয়াড়। তাঁদের মধ্যে জাতীয় দলের হয়ে খেলছেন বা আগে খেলেছেন এমন খেলোয়াড়দের মধ্যে শুভাগত হোম, শাহরিয়ার নাফিস, তাসকিন আহমেদ, তাইজুল ইসলাম, নুরুল হাসান সোহান ও আব্দুর রাজ্জাক অন্যতম। মাত্রই নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পাওয়া মোহাম্মদ আশরাফুলও রয়েছেন ‘বি’ ক্যাটাগরির তালিকায়। এই তালিকায় খেলোয়াড়ের ভিত্তি মূল্য ধরা হয়েছে ১৮ লাখ টাকা।
‘সি’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়রা পাবেন ১২ লাখ টাকা। ‘ডি’ ক্যাটাগরিতে থাকা খেলোয়াড়ের ভিত্তি মূল্য শুরু হবে ৮ লাখ টাকা থেকে। সর্বশেষ থাকা ‘ই’ ক্যাটাগরির খেলোয়াড়দের মূল্য ৫ লাখ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিপিএলের প্লেয়ার ড্রাফট তালিকায় থাকা ক্রিকেটারদের ভিত্তি মূল্য–