কেনদের উত্তেজক ফুটবল প্রভাব ফেলছে যৌনজীবনে
রাশিয়া বিশ্বকাপে খেলোয়াড়দের যৌনজীবন নিয়ে একেক দল একেক রকম নির্দেশনা দিয়েছে। কিন্তু সমর্থকদের মাঝেও নাকি যৌনতা ছড়িয়ে দিচ্ছে ফুটবলাররা! কীভাবে? ১৯৯০ সালে শেষ বিশ্বকাপ সেমিফাইনাল খেলেছিল ইংল্যান্ড ফুটবল দল। আবার সেমিতে উঠতে ব্রিটিশদের লেগে গিয়েছে প্রায় ২৮ বছর। বুধবার বাংলাদেশ সময় রাত ১২টায় ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে সেমিফাইনাল খেলতে নামবে ব্রিটিশরা। রাশিয়া বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচ থেকেই নিজেদের বিশ্বকাপের দাবিদার প্রমাণ করেছে কেনরা।
বুধবারের ম্যাচে জিততে পারলে ১৯৬৬ পর আবারও বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলা এবং বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুযোগ থাকছে ইংল্যান্ডের কাছে। বিশ্বকাপে এই উষ্ণতায় স্পর্শ করেছে ব্রিটিস সুন্দরীদের। কেন, ডেল আলিদের সঙ্গে ডেটে যেতে চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করছেন ব্রিটিশ সুন্দরীরা।
বিশ্বকাপের ফুটবল যুদ্ধ দেখার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষের ঢল নামে গ্যালারিতে। ফুটবলের টানে মাঠে উপস্থিত থাকেন না দেশের সুন্দরীরাও। ফুটবলারদের গার্লফ্রেন্ড এবং স্ত্রীদেরও মাঠে দেখা যায় খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে। তবে তাদের ছাপিয়ে ফুটবলারদের সঙ্গে একাকিত্ব উপভোগের ইচ্ছে রাখছেন ব্রিটিশ সুন্দরীরা।
এক ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা প্রকাশ একটি চমকে দেওয়ার মতো তথ্য প্রকাশ করেছে, বিশ্বকাপের মঞ্চে কেনদের উষ্ণতা ছড়াচ্ছেন তার জন্য বেড়ে গিয়েছে ব্রিটিশদের যৌনতার সময়। ইংল্যান্ড ফুটবলারদের উত্তেজক ফুটবল ব্রিটিশ কাপলদের জীবনে রোমান্টিকতা ছড়াচ্ছে। তবে ব্রিটিশ ফুটবলারদের সুন্দরী ফ্যানরাই নন কেনদের ওয়্যাগসরাও রাশিয়ার মাঠে উত্তেজনা ছড়াচ্ছেন প্রথম দিন থেকে।
বিশ্বকাপে মঞ্চে ব্রিটিশ ফুটবলারদের জাদু দেখার জন্য প্রথম থেকে মাঠে উপস্থিত থেকেছেন ইংল্যান্ডের গোলকিপার জ্যাক বাটল্যান্ডের বাগদত্তা অ্যানাবেল পেইটন। ব্রিটিশ ডিফেন্ডার হ্যারি মাগুইরের গার্লফ্রেন্ডকেও ভলগোগার্ডের স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে ফুটবলারদের উৎসাহ দিতে দেখা গিয়েছে। ইংল্যান্ডের আর এক তারকা ফুটবলার অ্যাশলে ইয়ং এর স্ত্রীও উপস্থিত ছিলেন ইংল্যান্ড বনাম তিউনিশিয়া ম্যাচ দেখার জন্য।