ভুক্তভোগীদের জবানবন্দি: ঘটনা ধামাচাপা দিতে নানাভাবে প্রভাব খাটায় নাঈম-সাফাতরা
---
নিউজ ডেস্ক : রেইনট্রি হোটেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের পর নানা উপায়ে প্রভাব খাটিয়ে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল সাফাত আহমেদ ও নাঈম আশরাফ।
আর এ উদ্দেশে শুরু থেকেই তারা বনানী থানা পুলিশের সঙ্গেও যোগাযোগ রাখছিল।এমনকি ভুক্তভোগীরা মামলার প্রস্তুতি নিলে সাফাত-নাঈম ধর্ষণের ভিডিও চিত্র ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দিয়ে তাঁদের সামাজিকভাবে চাপে রাখারও হুমকি দিয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সব বাধা উপেক্ষা করে মামলার সিদ্ধান্ত নেন ভুক্তভোগীরা।
গত বৃহস্পতিবার আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন ভুক্তভোগী দুই শিক্ষার্থী। তাঁদের জবানবন্দিতে এ ধরনের তথ্য বেরিয়ে এসেছে।
এদিন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ এর ২২ ধারার বিধানমতে ঢাকা মহানগর হাকিম নুরুন্নাহার ইয়াসমিন তাঁর খাসকামরায় ভুক্তভোগীদের জবানবন্দি রেকর্ড করেন। এর আগে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম শেখ হাফিজুর রহমান জবানবন্দি রেকর্ড করার অনুমতি দেন।
পুলিশ, আদালত ও তদন্তসংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র জানায়, দুই শিক্ষার্থী আদালতে জবানবন্দি দেওয়ার আগে ডিএমপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের এ বিষয়ে বিস্তারিত জানান। পরে তাঁরা আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।বিডি প্রতিদিন