বুধবার, ১০ই অক্টোবর, ২০১৮ ইং ২৫শে আশ্বিন, ১৪২৫ বঙ্গাব্দ

সুন্দরী প্রতিযোগিতায় স্ত্রীকে জেতাতে এই শিক্ষক যা করলেন জানলে আশ্চর্য হবেন!

স্বপ্ন ছিল স্ত্রীকে সুন্দরী প্রতিযোগিতায় বিজয়িনী হিসেবে দেখার! আর সেই স্বপ্নকে সত্যি করতে স্ত্রীয়ের জন্যে দরকার ছিল সুন্দর-জমকালো একটি শাড়ির। কিন্তু শাড়ি কেনার অর্থ নেই পেশায় শিক্ষক এই ব্যক্তির। কিন্তু তা সত্যেও বউকে একেবারে শপিং মল থেকে সুন্দর একটি শাড়ি কিনে দিলেন। কিন্তু ধরাও পড়ে গেলেন। শেষমেশ তাঁর ঠাই হল হাজতবাস। এমনটাই চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে ছত্তিশগঢ়ের বিলাসপুরে। ভাবছেন তো শাড়ি কিনেও কেন জেলে যেতে হল তাঁকে।

আসা যাক মূল ঘটনায়! পুরো বিষয়টিই সিনেমার মতো। ৩২ বছরের শিক্ষক শ্রীকান্ত গুপ্তা বিলাসপুর জেলার সারকান্ডার একটি সরকারি স্কুলে শিক্ষক। জেলায় প্রতি বছর বর্ষায় ‘সাওন সুন্দরী’ প্রতিযোগিতা হয়। এই প্রতিযোগিতায় তাঁর স্ত্রীকে জয়ী হিসেবে দেখা ছিল শ্রীকান্তের বহুদিনের স্বপ্ন। আর এই জন্যেই বিলাসপুর শহরের একটি মলে শাড়ি কিনতে এসেছিলেন শ্রীকান্ত। শ্রীকান্তর পকেটে ছিল না।

স্ত্রীকে সুন্দরী প্রতিযোগিতায় জিততে হলে শাড়িটা প্রয়োজন। আর সে জন্য মল থেকে শাড়ি চুরি করাই স্থির করেন শ্রীকান্ত। এ কাজে তাঁকে সাহায্য করে তাঁর এক তুতো ভাই ও স্ত্রী। এরপর সুন্দরী প্রতিযোগিতায় ওই শাড়ি পরেই মঞ্চে আসেন প্রমীলা। কিন্তু দর্শকদের মধ্যে বসে থাকা একজনের সামনে ফাঁস হয়ে যায় সবকিছু! চুরি যাওয়া ওই শাড়ি চিনতে পারেন দর্শক আসনে বসে থাকা একজন। সঙ্গে সঙ্গে মল মালিককে খবর দেন। মল মালিক খবর দেন পুলিশকে। পুলিশ এই ঘটনায় শ্রীকান্ত, তাঁর তুতো ভাই ও প্রমীলাকে গ্রেফতার করেছে

এ জাতীয় আরও খবর

ভিডিও ভাইরাল, বিরল প্রজাতির দু’মুখো সাপের

এতো পিরিত কেমতে আসে? এতো রস কই পাও? ঢং কইরোনা ত!

“ভালোবেসে সর্বস্ব দিয়েছিলাম তাকে” – অন্যরকম শিক্ষণীয় গল্প

উচ্চ মাধ্যমিকেই বিয়ে, তবুও বিসিএস জয়

দাদি-নাতির ভিডিও নিয়ে নেট দুনিয়া তোলপাড়! (ভিডিও)

বুড়োটা ভাঁজ হয়ে থাকা চামড়ার মাঝে ছোট্ট বসে যাওয়া চোখখানা দিয়ে দেখলো.. কিছু জল চোখের কোণ থেকে ঝরে পড়লো..

একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট সিজারে বাচ্চা নেওয়ার অপর নাম নীরব মৃত্যু, দেখুন তার ভয়াবহ পরিনিতি…

একটি ইঁদুর এক চাষীর ঘরে গর্ত করে লুকিয়ে থাকতো। একদিন ইঁদুরটি দেখলো চাষী আর তার স্ত্রী থলে থেকে কিছু একটা জিনিস…..

এই হ্যান্ডসাম ফেরিওয়ালা বলেন, আমরা যখন বিদেশ যাই, তখন সব ধরনের কাজ করতে পারি। কিন্তু নিজের দেশে থেকে কেন পারবো না?