g ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্য সচেতনতা | AmaderBrahmanbaria.Com – আমাদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া

সোমবার, ২১শে আগস্ট, ২০১৭ ইং ৬ই ভাদ্র, ১৪২৪ বঙ্গাব্দ

ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্য সচেতনতা

AmaderBrahmanbaria.COM
আগস্ট ১৯, ২০১৭

---

আমাদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর। দীর্ঘ এক মাস রোজা পালনের ক্ষেত্রে খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন ঘটে। তাই ঈদুল ফিতরের দিন খাওয়াদাওয়ার ক্ষেত্রে সবাইকে থাকতে একটু সচেতন হবে। কারণ এ একদিনেই পুরনো প্রায় এক মাসের খাদ্যাভ্যাসে চলে আসে পরিবর্তন। ফলে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতায় পড়ার আশঙ্কা থাকে। এতে হতে পারে বদহজম, পেটফাঁপা, বমি, ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন অসুখ। ঈদের দিন প্রথমেই বেশি বেশি খাবার খাওয়া উচিত নয়। ধীরে ধীরে খাবারের পরিমাণ বাড়ানো ভালো। ঈদে মিষ্টি, কেক, বাদাম, চর্বিযুক্ত খাদ্য খেতে হবে কম পরিমাণে। সেই সঙ্গে অতিরিক্ত খাদ্য গ্রহণ ও মসলাযুক্ত খাদ্য গ্রহণ থেকে যতটা সম্ভব বিরত থাকতে হবে। ঈদের দিন অনেকেই বুকজ্বালা, বদহজম সমস্যায় ভোগে। হঠাৎ করে অনিয়ন্ত্রিতভাবে খাবার গ্রহণে পরিপাকতন্ত্রের এসব সমস্যা হয়। ঈদের প্রথম দিন মানুষের খাদ্যগ্রহণের যে বিশাল পরিবর্তন ঘটে, এ জন্য এ সময়ে অনেকেই পেটের সমস্যায় পড়েন।ওই দিন অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি ও চর্বিযুক্ত খাদ্যগ্রহণের কারণে রক্তে চিনি, চর্বির পরিমাণ বেড়ে উচ্চরক্তচাপ, মুটিয়ে যাওয়া এমনকি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই যারা ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপে ভুগছেন, তাদের অবশ্যই ঈদের দিনগুলোয় খাবারের েেত্র হতে হবে অনেক বেশি সচেতন। একই সঙ্গে অতিরিক্ত পরিমাণে মাংস খাওয়ার কারণে হতে পারে বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য। ঈদে অনেকেই খুব বেশি পরিমাণে কার্বনেটেড পানি গ্রহণ করেন, যা মোটেও উচিত নয়।