ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে নেতাকর্মীদের ফখরুলের নির্দেশ

---
নিজস্ব প্রতিবেদক : ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়াতে দলীয় নেতাকর্মীদের প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ মঙ্গলবার সকালে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ের গণমাধ্যম শাখার কর্মকর্তা শায়রুল কবীর খান এ তথ্য জানান।
ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়ে সেখানকার মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সব ধরনের সহযোগিতা করতে দলের নেতাকর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মির্জা ফখরুল। আজ ভোর থেকেই ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করে। ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র আঘাতে টেকনাফ-সেন্টমার্টিনে বেশ কিছু বাড়িঘর বিধ্বস্ত হয়েছে, উপড়ে পড়েছে গাছপালা। এ ছাড়া ‘মোরা’র কারণে সকাল থেকে চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে বিমান ওঠানামা বন্ধ রয়েছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত, পায়রা ও মোংলা বন্দরে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখানো হয়েছে। এ ছাড়া নোয়াখালী, ফেনী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় রয়েছে। তবে ভোলা, বরগুনা, পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, খুলনা, বাগেরহাট ও সাত্ক্ষীরা ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় রয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’র প্রভাবে ভোর থেকে চট্টগ্রামে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির সঙ্গে দমকা হাওয়া বইছে। বাতাসের গতিবেগ ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস। সকাল ৮টার দিকে কক্সবাজার হয়ে চট্টগ্রাম উপকূল অতিক্রম করতে শুরু করে ‘মোরা’। এর আগে ভোরে কক্সবাজারের সেন্টমার্টিন ও টেকনাফে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় ‘মোরা’। চট্টগ্রামের পতেঙ্গাসহ উপকূলীয় এলাকার ৪৭৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে লোকজন আশ্রয় নিয়েছেন। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে।

৫৮টি দল নিয়ে এরশাদের নতুন জোট

হেফাজতের সঙ্গে কোনো আপস হয়নি: ওবায়দুল



পশ্চিমবঙ্গে পৈতৃক ভিটায় গিয়ে তিস্তার পানি চাইলেন এরশাদ
এ সরকারের আমলেই তিস্তা চুক্তি হবে: এরশাদ

পুরোনো ঐতিহ্য ফেরাতে কাজ করছে বিএনপি : ফখরুল