পাকিস্তানি চা-ওয়ালার পর নেপালি তরকারিওয়ালি!
---
ডেস্ক রিপোর্ট : রূপচন্দ্র মাহারজান নামে এক নেপালি ফটোগ্রাফার শাকসবজির ছবি তুলছিলেন। কীভাবে তাজা শাকসবজি বাজারে আসে এ নিয়ে একটি গ্যালারি করা ছিল উদ্দেশ্য। ছবিগুলো অনলাইনে ছেড়েও দেন। ব্যাপক জনপ্রিয় হয় ছবিগুলো, কিন্তু শাকসবজির জন্য নয় বরং সবজি বহনকারী এক কিশোরীর জন্য!
মুহূর্তের মধ্যে ওই কিশোরীর ছবি ভাইরাল হয়ে যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে ছবিগুলোর নাম দেওয়া হচ্ছে ‘তরকারিওয়ালি’। নেপালের অনলাইন পোর্টাল গুনদ্রুক পোস্টের বরাত দিয়ে ভারতের দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানিয়েছে, ওই ‘তরকারিওয়ালি’ এখন সব ক্ষেত্রে ছড়িয়ে পড়ছে। যারা দেখছে তারাই মুগ্ধ হচ্ছে! নাম এখনো জানা যায়নি। তাই ‘হ্যাশট্যাগ তরকারিওয়ালি’ই এখন পর্যন্ত অনুরাগীদের ভরসা। ওই নাম দিয়েই খুঁজে নেওয়া হচ্ছে নেপালি কিশোরীকে।
এখন পর্যন্ত পরিচয় পাওয়া যায়নি ‘তরকারিওয়ালি’র। ছবিটা তোলা হয়েছে নেপালের গোরখা ও চিতওয়ানের মাঝামাঝি কোনো এলাকা থেকে।
এর কিছুদিন আগেই পাকিস্তানের এক চা-ওয়ালার চোখ দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন তরুণীরা। সবুজ চোখওয়ালা ওই যুবকের নাম আরশাদ খান। ইসলামাবাদের রাস্তায় চা বিক্রি করতেন তিনি। জিয়া আলী নামে এক পাকিস্তানি ফটোগ্রাফার আরশাদের ছবি তুলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দিয়ে দেন। এরপর কেবল পাকিস্তান নয়, ভারতেও তুমুল ঝড় তোলে ছবিটি। বিশেষ করে তরুণীরা ব্যাপকভাবে আগ্রহী হয়।
বার্তা সংস্থা এএ
ফপি জানায়, আরশাদের ছবি নিয়ে যে কী ধরনের তুলকালাম কাণ্ড হলো তার কোনো ধারণাই নেই খোদ আরশাদের। কারণ আরশাদের ফোন নেই। সে পড়ালেখাও জানে না!



নারীদের বসবাসের জন্য সবচাইতে ভালো দেশ কোনগুলো?


মাদক বিরোধী প্রচারনা নিয়ে ঢাকা থেকে ৭০ সাইকেলিষ্ট আশুগঞ্জে
