আজ ১লা মার্চ থেকে আরএমপির নবগঠিত থানার কার্যক্রম শুরু
পাপন সরকার শুভ্র,রাজশাহী : রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)-এর নবগঠিত ৮টি থানার কার্যক্রম আজ(১লা মার্চ) থেকে শুরু হবে। এসব থানায় নতুন ওসি পদায়ন করা হয়েছে। ইতিমধ্যে তারা দায়িত্বভার গ্রহণ করেছে। গত ২২ ফেব্রুয়ারি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের নবগঠিত আরো ৮টি থানার শুভ উদ্ভোধন করেন।নতুন থানাগুলো হলো পবা, কর্নহার, কাশিয়াডাঙ্গা, বেলপুকুর, কাটাখালি, এয়ারপোর্ট, চন্দ্রিমা ও দামকুড়া।
ইতোমধ্যে আরএমপি’র নতুন ৮টি থানায় অফিসার ইনচার্জ পদায়ন করা হয়েছে।
পুলিশ পরিদর্শক মেহেদী হাসান রন্টুকে কাটাখালী থানায়, পুলিশ পরিদর্শক মোঃ শাহাদাত হোসেন খানকে মতিহার থানায়, পুলিশ পরিদর্শক মোঃ হুমায়ুন কবির কে চন্দ্রিমা থানায়, পুলিশ পরিদর্শক এসএম মাসুদ পারভেজকে পবা থানায়, পুলিশ পরিদর্শক মোঃ রবিউল ইসলামকে কাশিয়াডাঙ্গা থানায় অফিসার ইনচার্জ হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
এছাড়া একই আদেশে পুলিশ পরিদর্শক মোঃ আব্দুল লতিফ শাহ্কে ইন্সপেক্টর(তদন্ত) হিসেবে দামকুড়া থানায়, পুলিশ পরিদর্শক মোঃ কবিরুল ইসলামকে ইন্সপেক্টর(তদন্ত) হিসেবে বেলপুকুর থানায়, পুলিশ পরিদর্শক মোঃ ইমাম জাফরকে ইন্সপেক্টর(তদন্ত) হিসেবে কর্ণহার থানায়, পুলিশ পরিদর্শক মোঃ রাজিবুল ইসলামকে ইন্সপেক্টর(তদন্ত) হিসেবে এয়ারপোর্ট থানায় পদায়ন করা হয়েছে। অফিসার ইনচার্জ পদায়ন না হওয়া পর্যন্ত তারা থানার অফিসার ইনচার্জ এর দায়িত্ব পালন করবেন।
এ সকল থানায় অফিসার ইনচার্জ এবং ডিউটি অফিসার এর পদের বিপরীতে মোবাইল সীম বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। মোবাইলে যোগাযোগের জন্য চন্দ্রিমা থানাঃ অফিসার ইনচার্জ-০১৭৬৯৬৯২৯১৬, ডিউটি অফিসার-০১৭৬৯৬৯২৯১৯, কাশিয়াডাঙ্গা থানাঃ অফিসার ইনচার্জ-০১৭৬৯৬৯২৯২০, ডিউটি অফিসার-০১৭৬৯৬৯২৯২৩, পবা থানাঃ অফিসার ইনচার্জ-০১৭৬৯৬৯২৯২৪, ডিউটি অফিসার-০১৭৬৯৬৯২৯২৭, দামকুড়া থানাঃ অফিসার ইনচার্জ-০১৭৬৯৬৯২৯২৮, ডিউটি অফিসার-০১৭৬৯৬৯২৯৩১, কর্ণহার থানাঃ অফিসার ইনচার্জ-০১৭৬৯৬৯২৯৩২, ডিউটি অফিসার-০১৭৬৯৬৯২৯৩৫, কাটাখালী থানাঃ অফিসার ইনচার্জ-০১৭৬৯৬৯২৯৩৬, ডিউটি অফিসার-০১৭৬৯৬৯২৯৩৯, বেলপুকুর থানাঃ অফিসার ইনচার্জ-০১৭৬৯৬৯২৯৪০, ডিউটি অফিসার-০১৭৬৯৬৯২৯৪৩, এয়ারপোর্ট থানাঃ অফিসার ইনচার্জ-০১৭৬৯৬৯২৯৪৪, ডিউটি অফিসার-০১৭৬৯৬৯২৯৪৭।
নতুন থানাগুলো চালু হওয়ার ফলে সাধরণ জনগনকে আরো বেশী আইনী সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে ও আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা সম্ভব হবে।