সোমবার (২৮ আগস্ট) সকালে নাফ নদীর বিভিন্ন পয়েন্ট দিয়ে তাদের ফেরত পাঠানো হয়। ফেরত পাঠানো এসব রোহিঙ্গাদের মধ্যে বেশির ভাগ নারী, শিশু ও বৃদ্ধ।
টেকনাফ ২নং বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল এসএম আরিফুল ইসলাম সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, আজ মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত পৃথক অভিযানে ১৪১ জন রোহিঙ্গাকে জলসীমানা অতিক্রম করার সময় প্রতিহত করে স্বদেশে ফেরত পাঠানো হয়।
এর আগে ২৫ আগস্ট টেকনাফের নাফ নদীর জলসীমানা অতিক্রম করার সময় ১৪৬ রোহিঙ্গাকে দেশে ফেরত পাঠায় বিজিবি।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৯ অক্টোবর বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ এলাকায় সন্ত্রাসীদের সমন্বিত হামলায় ৯ পুলিশ সদস্য নিহত হওয়ার পর তার দায় চাপানো হয় রোহিঙ্গাদের ওপর। এ ঘটনায় ঘরহারা হয় ৩০ হাজার মানুষ। পালাতে গিয়েও গুলি খেয়ে মৃত্যু হয়েছে তাদের। মৃত্যুর ভয়ে বাংলাদেশে নতুন করে আশ্রয় নিয়েছে ৭০ হাজার রোহিঙ্গা। এসব রোহিঙ্গারা এখনো টেকনাফের লেদা, নয়াপাড়া, শামলাপুর ও উখিয়ার কুতুপালং ও বালুখালীর ক্যাম্পে অবস্থান করছে।



‘বাড়িটি ছিল জেএমবির বোমা তৈরির কারখানা’
সিদ্ধিরগঞ্জে ‘পাখি উড়ে গেছে পড়ে আছে পাখা’
‘দায়িত্বে ব্যর্থতায়’ বরিশাল ও বরগুনার ডিসি প্রত্যাহার
বড়হাটে অভিযান স্থগিতের পর জঙ্গি আস্তানায় আবারও বিস্ফোরণ

আতিয়া মহলে আজও বিস্ফোরণের শব্দ
দুই জেলায় তিন জঙ্গি আস্তানা : সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় পুলিশ
সিলেটে হামলার দায় স্বীকার আইএসের