সংখ্যায় ভারত-পাকিস্তান লড়াই
---
স্পোর্টস ডেস্ক :আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির আসর ভাঙতে যাচ্ছে আজ। ১৫ দিনে ১৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে মুখোমুখি হবে ভারত-পাকিস্তান। দুই দলের ম্যাচ মানেই তুমুল উত্তেজনা, ভিন্ন আবহ, চায়ের কাপে চুমুক দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে বয়ে যায় ঝড়!
আজ ক্রিকেট বিশ্ব ভাগ হয়ে যাচ্ছে দুই দলকে সমর্থণ করতে। কেউ বলছে পাকিস্তান প্রথমবারের মতো শিরোপা জিতবে। কেউ বলছে ভারত তৃতীয়বারের মতো শিরোপা পেতে যাচ্ছে। ভারত না পাকিস্তান চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা জিতবে, উত্তর পাওয়া যাবে আজ রাতেই। মাঠে নামার ঠিক আগ মুহুর্তে দুই দলের পরিসংখ্যানে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যাক:
১: আইসিসির ওয়ানডে কোন টুর্নামেন্টের ফাইনালে এখন পর্যন্ত মুখোমুখি হয়নি ভারত ও পাকিস্তান। এবার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির মাধ্যমে প্রথমবার শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে লড়াই করবে দুই দল।
১২৮: দুই দল এখন পর্যন্ত ১২৮ ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছে। ভারতের ৫২ ম্যাচের বিপরীতে পাকিস্তান ম্যাচ জিতেছে ৭২টি।
১৩: আইসিসি ইভেন্টে দুদলের জয় পরাজয়ের অনুপাত ১৩:২। ভারতের ১৩ জয়ের বিপরীতে পাকিস্তানের জয় মাত্র ২ ম্যাচে।
৭: দুই দল এখন পর্যন্ত ওয়ানডে ফাইনাল খেলেছে ১০টি। পাকিস্তানের ৭ জয়ের বিপরীতে ভারতের জয় ৩টিতে।
৬৯: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সবথেকে বেশি ম্যাচ খেলেছেন শচীন টেন্ডুলকার। ২৫টি ম্যাচ খেলেছেন মাস্টারব্লাস্টার।
৩৫৬: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সর্বোচ্চ দলীয় রান ৩৫৬। ভারত ৯ উইকেটে করেছিলেন এ রান। পাকিস্তানের সর্বোচ্চ রান ৩৪৪।
৭৯: সর্বোচ্চ রানের মতো সর্বনিম্ন রানও ভারতের, ৭৯। পাকিস্তানের সর্বনিম্ন রান ৮৭।
১৯৪: দুই দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রান সাঈদ আনোয়ারের। ১৯৪ রান করেছিলেন বাঁহাতি ওপেনার।
৫: শচীন টেন্ডুলকার ও সালমান বাট ৫টি করে সেঞ্চুরি করেছিলেন।
৬০: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সর্বাধিক উইকেট নিয়েছেন ওয়াসিম আকরাম। ৬০টি উইকেট নিয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক।
৭/৩৭: ৩৭ রানে ৭ উইকেট নিয়েছিলেন আকিব জাভেদ। যা মুখোমুখি লড়াইয়ে সেরা বোলিং ফিগার।
৪৪: দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে সর্বাধিক ক্যাচ নিয়েছেন আজহারউদ্দিন, ৪৪টি।
৭১: মঈন খান সর্বাধিক ডিসমিসাল করেছেন, ৭১টি।