জাভেদ মিয়াঁদাদ
১৯৮৬ সালের শারজার সেই বিখ্যাত ম্যাচ। ভারতের ২৪৫ রানের জবাবে চেতন শর্মার শেষ বলে ছয় মেরে ম্যাচ জেতান জাভেদ মিয়াঁদাদ।
রায়ান হ্যারিস
১৩ ডিসেম্বর ২০০৬। কুইন্সল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ বলে জয়ের জন্য দরকার ছিল ৫ রান। স্টিভেন্সের বলে ছয় মেরে ম্যাচ জেতান রায়ান হ্যারিস।
ডারেন ব্রাভো
২৪ জুলাই ২০১৪। ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগের একটি ম্যাচে জেতার জন্য শেষ ওভারে ৯ রান দরকার ছিল ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্সের। প্রথম পাঁচ বলে মাত্র তিন রান নেয় ত্রিনবাগো। কিন্তু বিটনের শেষ বলে ছয় মেরে ম্যাচ জেতান ডারেন ব্রাভো।
আজহার মেহমুদ
২০১৫ সালের ১ জুলাই। লন্ডনে ন্যাটওয়েস্ট টি২০ ব্লাস্টের খেলায় মুখোমুখি হয়েছিল গ্লস্টারশায়ার ও সারে। গ্লস্টারশায়ারের ১৫৪ রানের জবাবে ১ বল বাকি থাকতে ১৪৯ রান করে সারে। ক্রেগ মিলসের শেষ বলে ছয় মেরে ম্যাচ জেতান পাক অলরাউন্ডার আজহার।
মহেন্দ্র সিংহ ধোনি
২০১৬ সালে আইপিএলের রাইজিং পুণে সুপারজায়ান্টস বনাম কিঙ্গস ইলেভেন পঞ্জাব ম্যাচ। শেষ ওভারে জয়ের জন্য পুণের প্রয়োজন ছিল ২৩ রান। অক্ষর পটেলের ওভারে শেষ দু’বলে দু’টি ছয় মেরে ম্যাচ জেতান ধোনি।
লিয়াম প্লাঙ্কেট
২১ জুন ২০১৬। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ম্যাচে শেষ বলে জেতার জন্য ৭ রান প্রয়োজন ছিল ইংল্যান্ডের। নুয়ান প্রদীপের শেষ বলে ছয় মারেন প্লাঙ্কেট। ম্যাচ টাই হয়।
দীনেশ কার্তিক
১৮ মার্চ ২০১৮। নিদাহাস ট্রফির ফাইনাল। শেষ বলে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে জেতার জন্য ভারতের প্রয়োজন ছিল পাঁচ রান। ছয় মেরে ট্রফি এনে দেন দীনেশ। সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা