বার্সার ১২৫ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাবেও লিভারপুলের ‘না’
---
স্পোর্টস ডেস্ক : আগের দিনই বার্সেলোনার মহাব্যবস্থাপক পেপ সেগুরা জানিয়েছিলেন, ফিলিপে কুতিনহোর চুক্তির ‘খুব কাছে’ চলে এসেছেন তারা। তবে নতুন খবর হলো, ব্রাজিলিয়ান প্লেমেকারের জন্য বার্সেলোনার তৃতীয় দফা ১২৫ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাবও প্রত্যাখ্যান করেছে লিভারপুল।
নেইমারের শূন্যস্থান পূরণের জন্য কুতিনহোকে চাইছে বার্সেলোনা। কুতিনহোর পাশাপাশি বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের উসমান ডেম্বেলেকেও দলে টানতে চাইছে কাতালান ক্লাবটি। তবে গত সপ্তাহে কুতিনহোর জন্য বার্সার দ্বিতীয় দফা ১০০ মিলিয়ন ইউরোর প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে দেয় লিভারপুল। এর পরই অবশ্য ২৫ বছর বয়সি ব্রাজিলিয়ান প্লেকেমার ক্লাব ছাড়ার অনুমতি চেয়ে লিভারপুলের কাছে আবেদন করেন।
কুতিনহো পিঠের চোটের কারণে নতুন মৌসুমে লিভারপুলের প্রথম দুই ম্যাচে মাঠে নামতে পারেননি। শনিবার প্রিমিয়ার লিগে ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষেও খেলতে পারবেন না। ম্যাচের আগের দিন শুক্রবার লিভারপুল কোচ ইয়ুর্গেন ক্লপ ট্রান্সফার নিয়ে আবার তার আগের কথাটাই জানিয়ে দিয়েছেন, কুতিনহো বিক্রির জন্য নয়।
যদিও বৃহস্পতিবার বার্সেলোনার মহাব্যবস্থাপক পেপ সেগুরা স্প্যানিশ টেলিভিশন চ্যানেল ‘টিভি-৩’কে বলেছিলেন, কুতিনহোর চুক্তির ‘খুব কাছে’ চলে এসেছেন তারা। তবে শুক্রবার লিভারপুল বস ক্লপ বলেছেন, ‘এই মানুষগুলো কেন এসব বলে আমি জানি না। এমনকি আমি তাদের চিনিও না- বিশেষ করে এই (সেগুরা) ব্যক্তিকে। তার সঙ্গে আমার কখনো দেখাও হয়নি।’
গত জানুয়ারিতে লিভারপুলের সঙ্গে ৫ বছরের নতুন চুক্তি করেন কুতিনহো। তবে সেই চুক্তিতে কোনো রিলিজ ক্লজ রাখা হয়নি।
তথ্যসূত্র : বিবিসি অনলাইন।কলকাতায় বঙ্গবন্ধু স্মারক পুরস্কার পেলেন মণিশঙ্কর-লেনিন
বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২তম প্রয়াণ দিবস উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু স্মারক পুরস্কার’এ ভূষিত করা হল প্রখ্যাত সাহিত্যিক মণিশঙ্কর মুখোপাধ্যায় ও সাহিত্যিক ও গবেষক নুহ আলম লেনিনকে। ‘বিশেষ বঙ্গবন্ধু’ পুরস্কার পেয়েছেন অভিনেত্রী সুপ্রিয়া দেবী ও সাহিত্যিক জুলফিয়া ইসলাম।
শুক্রবার সন্ধ্যায় কলকাতার বাংলা একাডেমিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে এই পুরস্কার তুলে দেয়া হয়। বঙ্গবন্ধু নামাঙ্কিত এই পুরস্কার তুলে দেয়া হয় কলকাতার ‘চোখ’ এবং বাংলাদেশের ‘চিরদিন’ পত্রিকার যৌথ উদ্যোগে। বিশিষ্টদের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন পশ্চিমবঙ্গের ক্রেতা সুরক্ষা ও উপভোক্তা মন্ত্রী সাধন পান্ডে।
এদিনের অনুষ্ঠানে ‘অন্নদাশঙ্কর’ পুরস্কার প্রদান করা হয় কবি সুধেন্দু মল্লিক এবং ছড়াকার দীপ মুখোপাধ্যায়কে। অন্যদিকে ‘কবি সুভাষ’ পুরস্কার তুলে দেয়া হয় তপন বাগচী ও মানিক মজুমদারকে।
পরে মন্ত্রী সাধন পান্ডে জানান ‘বঙ্গবন্ধু আমাদের সব থেকে কাছের মানুষ। তাঁকে আমরা ছোটবেলা থেকে দেখেছি, তিনি একজন বীর নেতা, তিনি উৎসর্গ করতে ভাল বাসতেন। দেশের জন তিনি প্রাণ দিয়েছেন। তাই ভারতবাসী হিসেবে আমরা সবসময় ওঁকে নিয়ে গর্বিত। তাছাড়া বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক খুবই ভাল।