দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের সংগ্রহ ১০৩/৩
---
রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজা উইকেট থেকে সুবিধা পেতে শুরু করেছেন, ফুটমার্কও দারুণভাবে ব্যবহার করছেন। পঞ্চম দিনে কতটা সংগ্রাম করতে হবে তার একটা নমুনা চতুর্থ দিন শেষ বেলায় দেখেছে বাংলাদেশ। এক সেশনেই টপঅর্ডারের তিন ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে চাপে পড়েছে মুশফিকুর রহিমের দল।
ভালো শুরু পেলেও ইনিংস বড় করতে না পারায় খানিকটা চাপে আছেন মাহমুদউল্লাহ। নিজের খেলার ধরনের সঙ্গে আপোষ না করা সাকিব আল হাসান একবার বেঁচেছেন রিভিউ নিয়ে। ম্যাচ বাঁচাতে এই দুই অপরাজিত ব্যাটসম্যান আর প্রথম ইনিংসে শতক করা মুশফিকুর রহিমের দিকে তাকিয়ে বাংলাদেশ।
এক সেশনে ৩ উইকেট
চতুর্থ দিন শেষে দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১০৩ রান। জয়ের জন্য শেষ দিন আরও ৩৫৬ রান চাই তাদের। ভারতের দরকার শেষ ৭ উইকেট।
চতুর্থ দিনের শেষ সেশনে ফিরেন বাংলাদেশের তিন টপঅর্ডার ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার ও মুমিনুল হক। দিনের শেষ ১০.৫ ওভার নিরাপদেই কাটিয়ে দেন মাহমুদউল্লাহ ও একবার রিভিউ নিয়ে বাঁচা সাকিব আল হাসান।
উইকেট থেকে সহায়তা পেতে শুরু করেছেন বোলাররা। ফুটমার্কের সুবিধাও কাজে লাগাচ্ছেন তারা। ম্যাচ বাঁচাতে পঞ্চম ও শেষ দিন কঠিন লড়াই অপেক্ষা করছে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের সামনে। ৭ উইকেটে পুরো একটি দিন কাটিয়ে দেওয়া চ্যালেঞ্জিং হবে।
চতুর্থ ইনিংসে এ পর্যন্ত তিনবার একশ’ ওভারের বেশি ব্যাট করেছে বাংলাদেশ। তার দুইবার হার এড়ানো যায়নি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রায় পাঁচ সেশন ব্যাট করে ম্যাচ বাঁচিয়েছিল বাংলাদেশ।
বাংলাদেশের একশ’
টপ অর্ডারের তিন ব্যাটসম্যানের বিদায়ের পর বাংলাদেশকে এগিয়ে নেন মাহমুদউল্লাহ ও সাকিব আল হাসান। ৩২তম ওভারে দলের রান তিন অঙ্কে নিয়ে যান এই দুই ব্যাটসম্যান।
রিভিউ নিয়ে বাঁচলেন সাকিব
আম্পায়ার ভারতীয়দের শর্ট লেগে ক্যাচের আবেদন সাড়া দিলে রিভিউ নেন সাকিব আল হাসান। আল্ট্রাএজে রবীন্দ্র জাদেজার বল তার ব্যাট স্পর্শের কোনো প্রমাণ না মেলায় বেঁচে যান এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। সে সময় ৮ রানে ব্যাট করছিলেন তিনি।
অশ্বিনের দ্বিতীয় শিকার মুমিনুল
সৌম্য সরকারের বিদায়ের পরপরই ফিরেন মুমিনুল হক। রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে স্লিপে অজিঙ্কা রাহানের হাতে ধরা পড়েন বাঁহাতি এই টপ অর্ডার ব্যাটসম্যান।
২৭ রান করে মুমিনুল ফিরে যাওয়ার সময় বাংলাদেশের স্কোর ৭৫/৩।
সৌম্যকে ফেরালেন জাদেজা
নিজের দ্বিতীয় ওভারে বাংলাদেশের প্রতিরোধ ভাঙেন রবীন্দ্র জাদেজা। এই বাঁহাতি স্পিনারের বলে স্লিপে অজিঙ্কা রাহানের চমৎকার ক্যাচে পরিণত হন সৌম্য সরকার।
৪২ রান করা সৌম্যর বিদায়ে ভাঙে তার সঙ্গে মুমিনুল হকের ১৬.৪ ওভার স্থায়ী ৬০ রানের জুটি। বাংলাদেশের স্কোর তখন ৭১/২।
সৌম্য-মুমিনুলের অর্ধশত রানের জুটি
দ্রুত তামিম ইকবালকে হারানো বাংলাদেশ প্রতিরোধ গড়ে সৌম্য সরকার ও মুমিনুল হকের ব্যাটে। অবিচ্ছন্ন দ্বিতীয় উইকেটে ১৩.৫ ওভারে ৫০ রানের জুটি গড়েন এই দুই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।
২০ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৬৫/১। জয়ের জন্য চাই আরও ৩৯৪ রান।
রিভিউ নিয়ে তামিমকে ফেরাল ভারত
রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে প্রথম স্লিপে বিরাট কোহলির ক্যাচে পরিণত হন তামিম ইকবাল। আম্পায়ার জোরালো আবেদনে সাড়া না দিলে রিভিউ নেন ভারতীয় অধিনায়ক। আল্ট্রাএজে বল ব্যাটে লাগার প্রমাণ মিললে পাল্টায় আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত।
৩ রান করে তামিম ফিরে যাওয়ার সময় বাংলাদেশের স্কোর ১১/১।
দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
৪৫৮ রানে এগিয়ে থেকে চা-বিরতির পর পরই দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করে ভারত। প্রথম ইনিংস ১২৭.৫ ব্যাট করা বাংলাদেশকে দ্বিতীয় ইনিংসে কাটাতে হবে চার সেশন। লক্ষ্য তাড়ার জন্য ১২৫ ওভার পেয়েছে মুশফিকুর রহিমের দল।
দ্বিতীয় ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারেই অফ স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে আক্রমণে আনেন বিরট কোহলি। এর আগে প্রথম সেশনের প্রথম ঘণ্টায় শুধু পেসারদের দিয়েই বল করান তিনি।
এক সেশনে ভারতের ১৫৮ রান
এক সেশনে ৪ উইকেট হারালেও নিজেদের পরিকল্পনায় অনেকটাই সফল ভারত। দ্বিতীয় সেশনে ২৮ ওভারে ১৫৮ যোগ করে দলটি।
চা-বিরতেতে যাওয়ার সময় ভারতের স্কোর ১৫৯/৪। লিড ৪৫৮ রান। চেতেশ্বর পুজারা ৫৪ ও রবীন্দ্র জাদেজা ১৬ রানে অপরাজিত।
এই সেশনে দুটি ক্যাচ ছেড়েছেন সাকিব আল হাসান ও মেহেদী হাসান মিরাজ। শুরুতে দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে দেন তাসকিন আহমেদ। পরে বিরাট কোহলি ও অজিঙ্কা রাহানেকে বিদায় করেন সাকিব।
পুজারার অর্ধশতক
দ্বিতীয় ইনিংসেও অর্ধশতকে পৌঁছান চেতেশ্বর পুজারা। ৫৭ বলে পঞ্চাশ পার হতে ৬টি চার ও একটি ছক্কা হাঁকান এই টপঅর্ডার ব্যাটসম্যান।
জাদেজাকে জীবন দিলেন মিরাজ
মুখোমুখি হওয়া দ্বিতীয় বলেই ফিরতে পারতেন রবীন্দ্র জাদেজা। সাকিব আল হাসানের বলে সীমানায় সহজ ক্যাচ তালুবন্দি করতে পারেননি মেহেদী হাসান মিরাজ। জূীবন পেয়ে পরের বলেই ছক্কা হাঁকান জাদেজা।
সাকিবের দ্বিতীয় শিকার রাহানে
সাকিব আল হাসানের বলে এগিয়ে এসে চড়াও হতে গিয়ে বোল্ড হন অজিঙ্কা রাহানে। এর আগে ৪ রানে সাকিবের হাতেই জীবন পেয়েছিলেন ভারতের এই মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যান।
রাহানের বিদায়ের সময় ভারতের স্কোর ১২৮/৪। লিড তখন ৪২৭ রান।
ভারতের একশ’
দ্রুত রান সংগ্রহ করা ভারতের স্কোর তিন অঙ্কে যায় ২১তম ওভারে। এই সময়ে চারশ’ ছাড়ায় দলটির লিড।
২১তম ওভার শেষে ভারতের স্কোর ১০৫/৩। লিড ৪০৪ রান।
রাহানেকে জীবন দিলেন সাকিব
টানা দ্বিতীয় ওভারে উইকেট পেতে পারতেন সাকিব আল হাসান। অজিঙ্কা রাহানের ফিরতি ক্যাচ তালুবন্দি করতে পারেননি বিশ্বের অন্যতম সেরা এই অলরাউন্ডার। সে সময় ৪ রানে ব্যাট করছিলেন রাহানে।
কোহলিকে ফেরালেন সাকিব
এক বল আগেই ছক্কা হাঁকানো বিরাট কোহলি ফিরেন তার পুনরাবৃত্তির চেষ্টায়। এবার সাকিব আল হাসানের বল মিডউইকেটে মাহমুদউল্লাহর হাতে ধরা পড়েন ভারতীয় অধিনায়ক।
প্রথম ইনিংসে দ্বিশতক পাওয়া কোহলি ফিরেন ৪০ বলে ৩৮ রান করে। বিদায়ের সময় দলের স্কোর ৯০/৩। লিড তখন ৩৮৯।
পুজারা-কোহলির অর্ধশত রানের জুটি
২ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানের দ্রুত বিদায়ের পরও ওয়ানডে মেজাজে ব্যাট করেন চেতেশ্বর পুজারা ও বিরাট কোহলি। তাসকিন আহমেদকে ছক্কা হাঁকিয়ে ৫০ বলে জুটির রানে পঞ্চাশ ছাড়ান পুজারা।
১৪ ওভার শেষে ভারতের স্কোর ৭৮/২। লিড তখন ৩৭৭ রান।
আবার রাহুলকে ফেরালেন তাসকিন
টানা দ্বিতীয় ওভারে উইকেট নেন তাসকিন আহেমদ। এই তরুণ ডানহাতি পেসারের অফ স্টাম্পের বাইরের বল তাড়া করতে গিয়ে উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিমকে ক্যাচ দেন লোকেশ রাহুল।
১০ রান করে উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান রাহুলের বিদায়ের সময় ভারতের স্কোর ২৩/২। দলটির লিড তখন ৩২২ রান।
প্রথম আঘাত তাসকিনের
প্রথম ইনিংসে শতক করা মুরালি বিজয়কে দ্রুত ফিরিয়ে দেন তাসকিন আহমেদ। ডানহাতি এই পেসারের বলে কাট করতে গিয়ে উইকেটরক্ষকক মুশফিকুর রহিমকে ক্যাচ দিয়ে ৭ রানে থামেন বিজয়।
৪ ওভার শেষে ভারতের স্কোর ১২/১। লিড তখন ৩১১ রান।
৬৬ রানে শেষ ৪ উইকেট
চতুর্থ দিন প্রথম সেশনে ৬৬ রান যোগ করতে শেষ ৪ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দিনের প্রথম ওভারেই মেহেদী হাসান মিরাজকে হারায় অতিথিরা। তাইজুল ইসলাম ও তাসকিন আহমেদের প্রতিরোধ বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি।
টেলএন্ডারদের নিয়ে লড়াই করা মুশফিক তুলে নেন টানা দ্বিতীয় শতক। তার দৃঢ়তায় তিনশ’ ছাড়ায়নি ভারতের লিড।
৩৮৮ রানে অলআউট বাংলাদেশ
মুশফিকুর রহিমকে বিদায় করে বাংলাদেশকে চারশ’ রানের আগেই থামান রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এই উইকেটে ডেনিস লিলিকে (৪৮) ছাপিয়ে সবচেয়ে কম ৪৫ টেস্টে আড়াইশ’ উইকেট নেওয়ার রেকর্ড গড়েন এই অফ স্পিনার।
২৬২ বলে খেলা মুশফিকের ১২৭ রানের অধিনায়কোচিত ইনিংসটি গড়া ১৬টি চার ও দুটি ছক্কায়।
তাসকিনকে ফেরালেন জাদেজা
৩৫ বল খেলা তাসকিন আহমেদকে ফেরান রবীন্দ্র জাদেজা। টার্ন না করা বলে ব্যাটের কানায় লেগে স্লিপে যাওয়া ক্যাচ দুই হাতে তালুবন্দি করেন অজিঙ্কা রাহানে।
৮ রান করা তাসকিন ১০.৪ ওভারে ৩৯ রানের জুটি গড়েন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে। নবম উইকেট হারানোর সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩৭৮ রান ফলোঅন এড়াতে দলটির তখন প্রয়োজন আরও ১১০ রান।
রিভিউ নিয়ে বাঁচলেন তাসকিন
রবীন্দ্র জাদেজার বলে তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে আম্পায়ার কট বিহাইন্ডের আবদনে সাড়া দিলে রিভিউ নেয় বাংলাদেশ। ব্যাটসম্যান তাসকিন আহমেদের সঙ্গে কথা বলে অন্য প্রান্তে থাকা অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম রিভিউয়ের ইশারা দেন। আল্ট্রএজে বলে ব্যাট ছোঁয়ার প্রমাণ না মেলায় পাল্টায় আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত।
মুশফিকের শতক
লড়াকু ব্যাটিংয়ে নিজের পঞ্চম শতক পৌঁছান মুশফিকুর রহিম। ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশ অধিনায়কের এটি দ্বিতীয় ও সব মিলিয়ে ক্যারিয়ারের পঞ্চম শতক।
২৩৫ বলে ১৩টি চার ও একটি ছক্কায় তিন অঙ্কে যান মুশফিক। তার শতকের সময় দলের সংগ্রহ ৩৫২/৮। ফলোঅন এড়াতে তখনও ১৩৬ রান চাই বাংলাদেশের।
উমেশের বাউন্সারে ফিরলেন তাইজুল
দুই অঙ্ক গিয়েই ফিরেন তাইজুল ইসলাম। উমেশ যাদবের বাউন্সারে উইকেটরক্ষক ঋদ্ধিমান সাহাকে ক্যাচ দেন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান।
অষ্টম উইকেটে মুশিফিকুর রহিমের সঙ্গে ৯.১ ওভারে ১৭ রানের জুটি গড়েন তাইজুল (১০)। তিনি ফেরার সময় দলের স্কোর ৩৩৯/৮। ফলোঅন এড়াতে তখনও ১৪৯ রান চাই বাংলাদেশের।
শুরুতেই আউট মিরাজ
চতুর্থ দিনের প্রথম ওভারেই ফিরেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ভুবনেশ্বর কুমারের লেট ইন সুইংয়ে পরাস্ত হয়ে ব্যাট-প্যাডের ফাঁক গলে বোল্ড হন এই তরুণ।
৫১ রান করে মিরাজ ফেরার সময় বাংলাদেশের স্কোর ৩২২/৭।
প্রথম লক্ষ্য ফলোঅন এড়ানো
তৃতীয় দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে আসা সাকিব আল হাসান জানান, তাদের প্রথম লক্ষ্য হবে আবার ভারতের ব্যাটিংয়ে নামা নিশ্চিত করা। প্রথম সেশন ঠিকঠাক কাটিয়ে দিতে পারলে ফলোঅন এড়ানোর দিতে অনেকটা এগিয়ে যেতে পারে বাংলাদেশ।
চতুর্থ দিনের খেলা শুরুর সময় বাংলাদেশ ৩৬৫ রানে পিছিয়ে। ফলোঅন এড়াতে তখনও ১৬৬ রান চাই তাদের।
ফলোঅন এড়ানোর লড়াই
হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়ামে রোববার ৬ উইকেটে ৩২২ রান নিয়ে চতুর্থ দিনের খেলা শুরু করবে বাংলাদেশ। সে সময় মুশফিকুর রহিম ৮১ ও মেহেদী হাসান মিরাজ ৫১ রানে অপরাজিত।
তৃতীয় দিন শেষে স্কোর:
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ১০৪ ওভারে ৩২২/৬ (তামিম ২৪, সৌম্য ১৫, মুমিনুল ১২, মাহমুদউল্লাহ ২৮, সাকিব ৮২, মুশফিক ৮১*, সাব্বির ১৬, মিরাজ ৫১*; ভুবনেশ্বর ০/৪৬, ইশান্ত ১/৫৪, অশ্বিন ১/৭৭, যাদব ২/৭২, জাদেজা ১/৬০)
ভারত ১ম ইনিংস: ৬৮৭/৬ ইনিংস ঘোষণা
আইপিএলের নিলামে ৬ বাংলাদেশি ক্রিকেটার

পাকিস্তান তৃতীয় ওয়ানডে জিতলে বাংলাদেশ র্যাংকিংয়ে আট নম্বরে
শ্রীলঙ্কা সফরে ফিরলেন মুস্তাফি



ওয়ানডে থেকেও আমাকে অবসর নিতে হবে : মাশরাফি
ম্যাচ সেরা সাকিব, সিরিজ সেরা মালিঙ্গা
