বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশ
---
স্পোর্টস ডেস্ক : দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্টের পর ওয়ানডে সিরিজেও হোয়াইওয়াশ হলো বাংলাদেশ। ইস্ট লন্ডনে তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে স্বাগতিকরা জিতেছে ২০০ রানে।
দক্ষিণ আফ্রিকা ৩৬৯ রান তোলার পরই বাংলাদেশ ম্যাচ থেকে ছিটকে গিয়েছিল। বাকি ছিল কেবল ম্যাচ শেষের আনুষ্ঠানিকতা। বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা সেই আনুষ্ঠানিকতা সারল বাজে ব্যাটিংয়ে। যা একটু লড়লেন সাকিব আল হাসান। তবে সাকিবের ৬৩ রানও দলের বড় পরাজয় ঠেকাতে পারেনি। ৪০.৪ ওভারে ১৬৯ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
দক্ষিণ আফ্রিকা: ৫০ ওভারে ৩৬৯/৬ (বাভুমা ৪৮, ডি কক ৭৩, ডু প্লেসি ৯১, মার্করাম ৬৬, ডি ভিলিয়ার্স ২০, বেহারদিয়েন ৩৩*, মুল্ডার ২, ফিকোয়াও ৫, রাবাদা ২৩*; মিরাজ ২/৫৯, তাসকিন ২/৬৬, রুবেল ১/৭৫)
বাংলাদেশ: ৪০.৪ ওভারে ১৬৯ (ইমরুল ১, সৌম্য ৮, লিটন ৬, মুশফিক ৮, সাকিব ৬৩, মাহমুদউল্লাহ ২, সাব্বির ৩৯, মিরাজ ১৫, মাশরাফি ১৭, তাসকিন ২, রুবেল ০*; প্যাটারসন ৩/৪৪, মার্করাম ২/১৮, তাহির ২/২৭, ফিকোয়াও ১/১৩, রাবাদা ১/৩৩)
ফল: দক্ষিণ আফ্রিকা ২০০ রানে জয়ী
সিরিজ: তিন ম্যাচের সিরিজ দক্ষিণ আফ্রিকা ৩-০ ব্যবধানে জয়ী
ম্যান অব দ্য ম্যাচ: ফাফ ডু প্লেসি
ম্যান অব দ্য সিরিজ: কুইন্টন ডি কক।
ফিরলেন সাব্বিরও: এইডেন মার্করামের এই ওভারের প্রথম বলে আউট হয়েছেন সাকিব আল হাসান। শেষ বলে ফিরে গেলেন সাব্বির রহমানও। ডি কিকের হাতে ক্যাচ দেওয়ার আগে ৪৯ বলে ৬ চারে ৩৯ রান করেছেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ৩১ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৭ উইকেটে ১৩৫ রান।
ফিফটির পর ফিরলেন সাকিব: আগের ওভারে ইমরান তাহিরের শেষ বলে ক্যাচ তুলেছিলেন সাকিব আল হাসান। অনেকটা দৌড়ে গিয়ে বলটা তালুবন্দি করতে পারেননি এবি ডি ভিলিয়ার্স। জীবন পেয়ে সেটি কাজে লাগাতে পারলেন না সাকিব। পরের ওভারে এইডেন মার্করামের প্রথম বলে সুইপ করতে গিয়ে জেপি ডুমিনির হাতে ক্যাচ দিয়েছেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। দলের বিপর্যয়ের মধ্যে ৮২ বলে ৮ চারে ৬৩ রান করেছেন সাকিব। ভেঙেছে সাব্বির রহমানের সঙ্গে ষষ্ঠ উইকেটে তার ৬৭ রানের জুটি। বাংলাদেশের সংগ্রহ তখন ৬ উইকেটে ১২৮ রান।
একশ পার: রাবাদার লেংথ বলে মিড অন দিয়ে দারুণ চার হাঁকালেন সাব্বির রহমান। তার এই চারেই শতরান পার হলো বাংলাদেশের। ওই চারে ষষ্ঠ উইকেটে সাব্বির ও সাকিব জুটির ফিফটিও পূরণ হয়েছে। ২৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৫ উইকেটে ১০১ রান। তখন সাকিব ৫৩ ও সাব্বির ১৮ রানে অপরাজিত।
সাকিবের ফিফটি: সতীর্থরা একের পর এক যোগ দিয়েছেন আসা-যাওয়ার মিছিলে। সাকিব আল হাসান লড়ছেন একাই। ২৪তম ওভারের প্রথম বলে সিঙ্গেল নিয়ে ফিফটি পূরণ করেছেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। ৬৩ বলে ফিফটি করতে ৬টি চার মারেন সাকিব। এটি তার ৩৫তম ওয়ানডে ফিফটি।
ফিরলেন মুশফিক-মাহমুদউল্লাহও: উইকেট পতনের মিছিলে যোগ দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহও। প্রথম দুই ম্যাচে সেঞ্চুরি ও ফিফটি করা মুশফিক আউট হয়েছেন ২১ বলে ৮ রান করে। আন্দিলে ফিকোয়াওয়ের বলে রাবাদাকে ক্যাচ দিয়েছেন টেস্ট অধিনায়ক। ৭ বল খেলেই ফিরেছেন মাহমুদউল্লাহ। তখন ৬১ রানেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ। পাঁচ ব্যাটসম্যানের কেউই দুই অঙ্ক ছুঁতে পারেননি!
পারলেন না সৌম্য: জোড়া ধাক্কা সামলে ওঠার আগেই ফিরে গেলেন সৌম্য সরকারও। প্রথম দুই ওয়ানডেতে একাদশের বাইরে থাকার পর আজ সুযোগ পেয়েছিলেন। কিন্তু বাঁহাতি ব্যাটসম্যান সেটা কাজে লাগাতে পারলেন না। কাগিসো রাবাদার অফ স্টাম্পের বাইরের বলে শট খেলতে গিয়ে স্লিপে এইডেন মার্করামের দারুণ ক্যাচে পরিণত হন সৌম্য (৮)। ২০ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে তখন বিপদে বাংলাদেশ।
জোড়া ধাক্কায় শুরু: সামনে ৩৭০ রানের বিশাল লক্ষ্য। কিন্তু বাংলাদেশের শুরুটা হলো জোড়া ধাক্কায়। ১৩ বলের মধ্যে আউট হয়ে ফিরেছেন ইমরুল কায়েস ও লিটন দাস। দ্বিতীয় ওভারে ডেন প্যাটারসনের বলে মিড অফে ফারহান বেহারদিয়েনকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন ইমরুল (১)। প্যাটারসনের পরের ওভারে এলবিডব্লিউ হয়ে ফেরেন লিটনও (৬)। বাংলাদেশের সংগ্রহ তখন ২ উইকেটে ১৫!
দক্ষিণ আফ্রিকার সর্বোচ্চ রান: বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড গড়ল দক্ষিণ আফ্রিকা। ২০০৮ সালে বেনোনিতে ৩৫৮ রান করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ৯ বছর পর নতুন উচ্চতায় উঠল প্রোটিয়ারা। বাফেলো পার্কে ৬ উইকেটে ৩৬৯ রান করেছে ফাফ ডু প্লেসির দল।
তাসকিনের জোড়া সাফল্য: প্রথম দুই ওয়ানডেতে কোনো উইকেট নেই তাসকিনের। প্রথমটিতে রান দিয়েছিলেন ৬১। দ্বিতীয়টিতে ৭১। তৃতীয় ওয়ানডেতে এসে বল হাতে তাসকিন পেলেন সাফল্য। ৪৭তম ওভারের প্রথম বলে অভিষিক্ত উয়ান মুল্ডারকে এলডব্লিউ করার পর শেষ বলে ফিকোযাওকে উইকেটের পিছনে তালুবন্দি করান। মুল্ডার ২ ও ফিকোযাও ৫ রানে আউট হন। জোড়া সাফল্যে কিছুটা হলেও স্বস্তি পাচ্ছেন তাসকিন। ৪৭ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৬ উইকেটে ৩৩৫।
ডি ভিলিয়ার্স সাজঘরে: দ্বিতীয় ওয়ানডের মতো ডি ভিলিয়ার্সের ঝড় সামলাতে হলো না বাংলাদেশকে। মাশরাফি বিন মুর্তজার দূর্দান্ত ক্যাচে ডি ভিলিয়ার্স সাজঘরে ফিরলেন ২০ রানে। ১৫ বলে ১ চার ও ১ ছক্কায় ২০ রান করেন ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান। রুবেল হোসেনের করা ফুলার লেন্থ বল লং অনে খেলতে চেয়েছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। কিন্তু বল ব্যাটে মাঝে লেগে উপরে উঠে যায়। কয়েক ধাপ এগুনোর পর ঝাঁপিয়ে বল তালুবন্দি করেন মাশরাফি। তার আউটের সময় দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৪ উইকেটে ৩২৫।
বাফেলো পার্কে রেকর্ড: বাফেলো পার্কে ২০০৫ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৩১১ রান করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ১২ বছর ওই রানই ছিল এ মাঠে সর্বোচ্চ। পুরোনো রেকর্ড ভেঙে আজ নতুন রেকর্ড গড়ছে প্রোটিয়ারা। ৪৫ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৩ উইকেটে ৩২৫।
রান আউটে ফিরলেন মার্করাম: অভিষেকে ব্যাট হাতে দ্যুতি ছড়িয়ে আইডেন মার্করাম ফিরলেন ৬৬ রানে। স্কয়ার লেগে বল পাঠিয়ে ২ রান নিতে গিয়ে রান আউট হন মার্করাম। ইমরুল কায়েসের থ্রো সরাসরি স্ট্যাম্প ভাঙে। ঝাঁপিয়ে উইকেট রক্ষা করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু পারেননি দীর্ঘদেহী মার্করাম। তার আউটের সময় দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৩ উইকেটে ২৮৯।
রিটায়ার্ড হার্ট ডু প্লেসি: সেঞ্চুরির খুব কাছাকাছি এসে ফিরে যেতে হল ফাফ ডু প্লেসিকে। কোমড়ে টান লাগায় মাঠ থেকে বেরিয়ে যান দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক। মাশরাফির বল মিড উইকেটে পাঠিয়ে ২ রান নিতে কল দেন ডু প্লেসি। প্রথম রান ভালোমতই নিয়েছিলেন ডু প্লেসি। কিন্তু দ্বিতীয় রান নেওয়ার সময় তার কোমড়ে টান পড়ে। রান পূর্ণ করলেও মাঠে থাকতে পারেননি। ডেভিড মিলারের কাঁধে চড়ে ডু প্লেসি মাঠ ছাড়েন ৯১ রানে। তার পরিবর্তে ব্যাটিংয়ে নেমেছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স।
কোথায় গিয়ে থামবে দক্ষিণ আফ্রিকা: ৪০ ওভারে স্কোরবোর্ডে ২৮১ রান তুলেছে দক্ষিণ অাফ্রিকা। রান রেট ৭.০২। প্রশ্ন একটাই ৫০ ওভার শেষে তাদের রান কত হবে? ২০০৮ সালে বেনোনিতে ৩৫৮ রান করেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। যা বাংলাদেশের বিপক্ষে তাদের সর্বোচ্চ। আজ কি সেই রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড গড়বে প্রোটিয়ারা?
অভিষেকেই মার্করামের হাফ সেঞ্চুরি: বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকে আইডেন মার্করাম পেয়েছিলেন হাফ সেঞ্চুরি (৯৭)। রঙিন জার্সিতেও মার্করামের অভিষেক বাংলাদেশের বিপক্ষে। সাদা পোশাকের পর রঙিন পোশাকেও তার শুরুটা হয়েছে দূর্দান্ত। ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান ৪৭ বলে তুলে নিয়েছেন হাফ সেঞ্চুরি। ৩৫ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ২ উইকেটে ২২৯।
ডু প্লেসির হাফ সেঞ্চুরি: প্রথম ওয়ানডেতে ব্যাটিং পাননি, দ্বিতীয় ওয়ানডেতে খুলতে পারেননি রানের খাতা। রান ক্ষুধায় থাকা ফাফ ডু প্লেসি তৃতীয় ওয়ানডেতে তুলে নিয়েছেন হাফ সেঞ্চুরি। ৪৪ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় পেয়েছেন ক্যারিয়ারের ২৯তম হাফ সেঞ্চুরির স্বাদ। ৩৪ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার রান ২ উইকেটে ২২১।
ডি কককেও ফেরালেন মিরাজ: মিরাজের বলে এগিয়ে এসে মারতে গিয়ে বল হাওয়ায় ভাসিয়ে দেন কুইন্টন ডি কক। টার্ণের সঙ্গে বাড়তি বাউন্স হওয়ায় বল ককের ব্যাটের কানায় লাগে। নিজের বোলিংয়ে নিজেই ক্যাচ ধরেন মিরাজ। টেম্বা বাভুমার পর আরেক উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ডি কককে সাচঘরে ফেরত পাঠালেন ডানহাতি এ স্পিনার। ৬৮ বলে ৭৩ রান করে সাজঘরে ফিরেন কক। ৯ চার ও ১ ছক্কায় ইনিংসটি সাজান তিনি। তার আউটের সময় দক্ষিণ আফ্রিকার রান ২ উইকেটে ১৩২।
২ রানের জন্য হাফ-সেঞ্চুরি মিস বাভুমার: হাশিম আমলার পরিবর্তে ওপেনিংয়ে নেমে দারুণ খেলছিলেন টেম্বা বাভুমা। ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডেতে সেঞ্চুরির স্বাদ পাওয়া ডানহাতি এ ব্যাটসম্যান এগিয়ে যাচ্ছিলেন বড় সংগ্রহের পথে। কিন্তু তাকে আটকে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৪৮ রানে বাভুমা মিরাজের বলে ক্যাচ দেন লিটনের হাতে। ইনসাইড আউট শট খেলতে গিয়ে লং অনে ক্যাচ দেন বাভুমা। তার আউটের সময় দক্ষিণ আফ্রিকার রান ১ উইকেটে ১১৯।
ডি ককের হাফ সেঞ্চুরি: দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাত্র ৪ রানের জন্য হাফ সেঞ্চুরির স্বাদ পাননি ডি কক। তৃতীয় ওয়ানডেতে ভুল করলে না। ৪৭ বলে তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের ১৫তম হাফ সেঞ্চুরি। ৬টি চার ও ১টি ছক্কায় ইনিংসটি সাজিয়েছেন বাঁহাতি এ ওপেনার। ১৪ ওভার শেষে দক্ষিণ আফ্রিকার রান বিনা উইকেটে ৯৩।
দ্রুত রান তুলছে দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান: প্রথম পাওয়ার প্লে’র দশ ওভারে ৬৯ রান তুলেছে দক্ষিণ আফ্রিকার দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান। ৬.৯০ গড়ে রান তুলছেন টেম্বা বাভুমা ও কুইন্টন ডি কক।
১২ রানে শুরু মিরাজের: তিন পেসার নিয়ে খেললেও দ্বিতীয় ওভারেই মেহেদী হাসান মিরাজকে বোলিংয়ে আনেন মাশরাফি। ডানহাতি এ স্পিনারের শুরুটা হয়েছে বাজে। ১২ রান দিয়েছেন প্রথম ওভারেই। কুইন্টন ডি কক মিরাজের ওভারের দ্বিতীয়, তৃতীয় ও ষষ্ঠ বল পাঠান বাউন্ডারিতে।
টস: টস জিতে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসি ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
বাংলাদেশ দলে দুই পরিবর্তন: ইনজুরির কারণে সেরা একাদশে নেই তামিম ইকবাল। তার জায়গায় এসেছেন সৌম্য সরকার। দলে এসেছে আরেকটি পরিবর্তন। নাসির হোসেন দলের বাইরে। আবারও সুযোগ পেয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
বাংলাদেশ দল: সৌম্য সরকার, ইমরুল কায়েস, লিটন দাস, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাব্বির রহমান, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাশরাফি বিন মুর্তজা, তাসকিন আহমেদ ও রুবেল হোসেন।
তিন পরিবর্তনে দক্ষিণ আফ্রিকা দল: হাশিম আমলা, জেপি ডুমিনি ও ডোয়াইন প্রিটোরিয়াসকে বিশ্রাম দিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তাদের পরিবর্তে দলে এসেছেন টেম্বা বাভুমা, আইডেন মার্করাম ও উয়ান মুল্ডার।
দক্ষিণ আফ্রিকা দল: কুইন্টন ডি কক, আইডেন মার্করাম, ফাফ ডু প্লেসি, এবি ডি ভিলিয়ার্স, ফারহান বেহারদিয়েন, টেম্বা বাভুমা, আন্দ্রিলে ফিকোযাও, কাগিসো রাবাদা, ডেন পিটারসন, ইমরান তাহির ও উয়ান মুল্ডার।
মাশরাফির মাইলফলক: অধিনায়ক হিসেবে এটি মাশরাফির ৫০তম ম্যাচ। এর আগে এই কীর্তি গড়েছেন হাবিবুল বাশার সুমন (৬৯) ও সাকিব আল হাসান (৫০)। মাশরাফির অধীনে ৪৯ ম্যাচ খেলে ২৭টিতে জয় পেয়েছে বাংলাদেশ; হেরেছে ২০টিতে।
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লড়াইয়ে বাংলাদেশ: চলতি বছরের শুরুতে নিউজিল্যান্ডে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়েছিল বাংলাদেশ।দক্ষিণ আফ্রিকায় তিন ম্যাচ সিরিজে ২-০ ব্যবধানে পিছিয়ে মাশরাফির দল।বছরের শেষ ওয়ানডে সিরিজেও কি বাংলাদেশ হোয়াইট ওয়াশ হবে? উত্তর জানা যাবে আজ রাতেই।