চলতি বছরেই চালু হচ্ছে ফোর-জি
---
চলতি বছরের শেষ দিকে চালু হচ্ছে চতুর্থ প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক ফোর-জি। এরই মধ্যে সবার মতের ভিত্তিতে চূড়ান্ত খসড়া নীতিমালা পাঠানো হয়েছে টেলিযোগাযোগ বিভাগে। তবে তরঙ্গ নিরপেক্ষতাসহ এর দাম ও ভ্যাট নিয়ে আপত্তি অপারেটরদের। তারা বলছেন, চড়া মূল্যে তরঙ্গ কিনে ব্যবসায় টিকে থাকা কঠিন হবে।
দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশে ফোর-জি থাকলেও পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। বিদ্যমান অবকাঠামোয় থ্রি-জির মান নিয়েও রয়েছে অভিযোগ। এ অবস্থায় চলতি বছরের শেষ নাগাদ ফোর জি চালুর কাজ শুরু করেছে বিটিআরসি। খসড়া নীতিমালায় বলা হয়েছে ফোরজিতে ইন্টারনেটের নূন্যতম গতি হতে হবে ১০০ এমবিপিএস। তিন অপারেটর পরীক্ষায় গতি পাওয়ায় গেছে ৫০ থেকে ৯৫ এমবিপিএস।
দেশে এই মুহূর্তে স্মার্টফোন গ্রাহক ২৭ ভাগ। এর মধ্যে ফোরজি সুবিধা নেয়ার মতো সেট রয়েছে মাত্র ৪ ভাগ। এ বিষয়টি সামনে এনে তরঙ্গের দাম ও নীতিমালার কিছু বিষয়েও আপত্তি করছে অপারেটররা।
তবে বিটিআরসির দাবি বিশ্বের অন্যান্য দেশের বাজার বিবেচনায় নিয়েই ঠিক করা হয়েছে তরঙ্গের দাম।
লাইসেন্স নেয়ার প্রথম ৯ মাসে সব বড় শহর ও দেড় বছরে জেলা শহরে ফোরজি চালুর কথা বলা আছে খসড়ায়।