‘সম্মানিত যাত্রী সাধারণকে তাদের সিট বেল্টটি বেধে নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।’ এই ঘোষণার মধ্য দিয়ে বিমানটি যাত্রা শুরু করলেও, ফ্লাইটটি কখনোই আকাশে উড্ডয়ন করে না। কেননা বাস্তবে নয়, বিষয়টি সম্পূর্ণই ভার্চুয়ালি ঘটে থাকে।
টোকিও’র ফার্স্ট এয়ারলাইনসটি সর্বমোট ১২ যাত্রীকে ফার্স্টক্লাস ও বিজনেসক্লাস আসনে বসিয়ে যাত্রা করে। এসময় তাদের চোখে থাকে ৩৬০ ডিগ্রি ভার্চুয়াল রিয়্যালিটি(ভিআর) গøাস।
ভিআর যাত্রার একজন অভিজ্ঞতালাভকারী তাকাশি সাকানো বলেন, ‘আসলে সত্যিকারের বিমান যাত্রার বিষয়টি একইসাথে ব্যায়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। তাছাড়া, এর আগে আবার প্রস্তুতি নেওয়ারও বিশাল একটা ঝামেলা পোহাতে হয়। তাই এই ভ্রমণের এই ভার্চুয়াল ব্যবস্থাটিকে খুবই কার্যকর মনে করছি। কেননা, এটি একইসাথে আনন্দময় ও ঝামেলামুক্ত।’
ভার্চুয়ালি বিমানভ্রমণে ৬২ মার্কিন ডলারের বাস্তব অর্থ খরচ করেই যাত্রীরা দু’ঘণ্টা সময়ের মধ্যে ঘুরে আসতে পারেন প্যারিস, রোম, হাওয়াই ও নিউইয়র্ক। আর সাথে সেই সৌভাগ্যবান যাত্রীদের জন্য যাত্রাপথে চারস্তরের ডিনারের সুব্যবস্থা তো রয়েছেই। জাপান টুডে