পাহাড়ে ধস: উদ্ধারকাজ সমাপ্ত ঘোষণা

---
নিজস্ব প্রতিবেদক : রাঙামাটিতে পাহাড় ধসের ঘটনায় উদ্ধার অভিযানের কাজ সমাপ্ত ঘোষণা করেছে ফায়ার সার্ভিস। ১৬ জুন শুক্রবার বিকেলে এ ঘোষণা দেয়া হয়। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে গত রোববার রাত থেকে টানা বৃষ্টি শুরু হয়। সোমবার থেকে চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, বান্দরবানসহ পাহাড়ি এলাকাগুলোয় একের পর এক পাহাড় ধসে পড়তে থাকে। মঙ্গলবার সকাল থেকে আসতে থাকে হতাহতের খবর; বাড়তে থাকে লাশের সংখ্যা। এক রাঙামাটিতেই এ পর্যন্ত মারা গেছে ১১০জন। ৫ জেলা মিলিয়ে যা ১৫৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এখনো বিভিন্ন স্থানে অনেকে মাটিচাপা পড়ে থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পাহাড় ধস আর হতাহতের ঘটনায় থমকে গেছে রাঙামাটির জনজীবন। সড়ক যোগাযোগ এখনও স্বাভাবিক হয়নি। দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎ ও বিশুদ্ধ পানির সংকট। এজন্য আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে বাড়ছে মানুষের ভীড়। দুর্গত মানুষের সহায়তার জন্য শহরের ১০টি স্থানে এবং কাপ্তাই, কাউখালী ও বরকলে খোলা হয়েছে আশ্রয়কেন্দ্র। এখানে আশ্রয় নেয়া মানুষের জন্য খাবার ও পানির ব্যবস্থা করা হয়েছে। যদিও পর্যাপ্ত সহযোগিতা না পাওয়ার অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ।
আবার বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে আবার রাঙামাটিতে প্রায় চার ঘন্টা টানা বৃষ্টিপাত হয়েছে। আবার বৃষ্টি শুরু হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ে পাহাড়ি এ জনপদের মানুষ। আতঙ্কে বাড়িঘর ছেড়ে বৃহস্পতিবার বিকেলে শহরের রূপনগর এলাকা থেকে প্রায় ২৫০ জন মানুষ রাঙামাটি সরকারি কলেজকেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। শুক্রবার দুপুরে শহরের সার্কিট হাউস ও ভেদভেদী লোকনাথ এলাকা থেকে এক শিশুসহ দুজনের লাশ উদ্ধার করেছেন তারা।

উপমহাদেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাতে দেশ ও জাতির শান্তি কামনা
বাংলাদেশের বসতবাড়িতে মিয়ানমারের গুলি, সতর্ক বিজিবি

চার ভাইসহ যুবলীগ নেতা আটক, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
কুতুপালংয়ে রোহিঙ্গাদের ত্রাণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজারে জমা হচ্ছে প্রচুর ত্রাণ
‘বন্যাকবলিত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্যই এসেছি’
সীমান্তের ওপারে প্রচণ্ড গোলাগুলির শব্দ, সতর্ক বিজিবি
‘মির্জা ফখরুল মিথ্যা বলেন, ঢাকায় বসে শুধু ফাঁকা আওয়াজ দেন’
যা যা দরকার করব, মনোবল ভাঙবেন না : প্রধানমন্ত্রী
