বৃহস্পতিবার দুদকের সিনিয়র উপপরিচালক মাহমুদ হাসানের স্বাক্ষরে ওই চারটি প্রতিষ্ঠানের এমডি ও সিইওর কাছে পাঠানো পত্রে এই তথ্য চাওয়া হয়। পত্রপ্রাপ্তির সাত দিনের মধ্যে দুদককে তথ্য সরবরাহ করতে চিঠিতে বলা হয়।
বেসরকারি ব্যাংকিংয়ের মতো কার্যক্রম পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের মতো কাজ করছে বিকাশ ও রকেটসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু এদের আর্থিক লেনদেন নিয়ে আছে বিস্তর অভিযোগ।
দুদকের উপপরিচালক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য বলেন, আমাদের কাছে অভিযোগ আছে এসব প্রতিষ্ঠান মানি লন্ডারিংয়ের সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে। এ কারণে অভিযোগের সত্যতা যাচাই করা দরকার। তাই প্রতিষ্ঠানগুলো কীভাবে কাজ করে, কীভাবে আর্থিক লেনদেন করে, দিনে মাসে বা বছরে কী পরিমাণ লেনদেন হয় তাদের সেসব তথ্য চাওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে কোন নীতিমালার আলোকে এ ধরনের ব্যবসা করা হচ্ছে দুদক থেকে তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে।