যে কারণে ঘি খাওয়া প্রয়োজন
অনেক আগেকাল থেকেই শীতের সকালে গরম ভাতের সঙ্গে ঘি বা ঘি দিয়ে মুড়ি মাখা খাওয়ার বেশ প্রচলন ছিল। এমনকি আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাতেও ঘিয়ের ব্যবহার করা হতো। আজকাল বিভিন্ন রকমের রান্নাতেও ঘিয়ের ব্যবহার করা হয়।
ঘিয়ের রয়েছে অনেক গুণ : স্বাদ ও সুন্দর গন্ধ রয়েছে এর। অধিকাংশ দুগ্ধজাত দ্রব্যের মতো ঘি থেকে অ্যালার্জি হওয়ার আশঙ্কা নেই।
ঘি-এর স্ফুটনাঙ্ক খুব বেশি। ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড পর্যন্ত ঘি গরম করা যায়। অধিকাংশ তেলই এই তাপমাত্রায় গরম করলে ক্ষতিকারক হয়ে যায়।
ভিটামিন- ভিটামিন এ ও ই থাকায় ঘি পুষ্টিগুণে ভরপুর।
কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড- এই অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের অ্যান্টি-ভাইরাল গুণ রয়েছে। যা ক্ষত সারাতে সাহায্য করে। এই কারণেই ডেলিভারির পর নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয়।
ঘিয়ের মধ্যে থাকা মিডিয়াম চেন ফ্যাটি অ্যাসিড খুব এনার্জি বাড়ায়। এটি ওজনও কমাতে সাহায্য করে।
ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা বাড়ায়।
বাটইরিক অ্যাসিড শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
হজম ক্ষমতা বাড়ানোর কারণে ঘি খিদে বাড়ায়।