লাইফস্টাইল ডেস্ক : বেশ কয়েকটি কারণে আধুনিক ও নবদম্পতিদের মধ্যে অবিশ্বাস বাসা বাঁধে। ধীরে ধীরে ঘুণ ধরতে থাকে স্বামী-স্ত্রীর সুখের সংসারে! কী কারণে দম্পতিদের মধ্যে ঢুকে পড়ে অবিশ্বাসের বাতাবরণ? পড়ুন মূল সাতটি কারণ-
১) খারাপ ব্যবহার: স্বামী বা স্ত্রী, কেউ একজন অপরজনের এমন কিছু নিয়ে ঠাট্টা করবেন না, যাতে অপরজন আঘাতপ্রাপ্ত হয়। এমন ধমক দেবেন না, যা অন্যদের সামনে তাঁকে অসম্মানিত করে। পার্টনারকে অপমান করা আপনার প্রতি তাঁর শ্রদ্ধাবোধকে কমিয়ে দিবে।
২) উপেক্ষা: অপরজনের পছন্দ, ভালো লাগা কিংবা তাঁর কথাবার্তাকে পাত্তা না দেওয়াটা সংসার ভাঙার অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়। দিনের পর দিন আপনার পার্টনার হয়তো খুব আগ্রহ নিয়ে কিছু বলছে, কিন্তু আপনি বিশেষ কারণ ছাড়াই তাঁর কথার পাত্তা দিচ্ছেন না।
৩) মিথ্যা: আটটার কারণের মধ্যে এটাকে মূল কারণ বললেও অত্যুক্তি করা হবে না। দম্পতিরা একে অপরকে মিথ্যা বলবেন না। মিথ্যা আপনাদের পারস্পারিক বিশ্বাসকে ভেঙে চুরমার করে দেবে।
আরও জীবনযৌবন!
১.প্রেমিকার সঙ্গে চাঁদের তুলনায় দাঁড়ি টানবে বয়স!
২. ভালবাসার দিনে এক চিলতে প্রেমের কথা
৩. ভালবাসা বাড়াতে বই পড়ুন
৪৷ ভালবাসা কাহারে কয়!
৫.ভালবাসার সাত কাহন
৪) কমিটমেন্টের মূল্য: কথা দিয়ে কথা রাখা উচিত। এই ছোট্ট বিষয়টি দাম্পত্য সম্পর্কের ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।
৫) এড়িয়ে চলা : অনেকদিন পর দেখা হলে বন্ধুদেরও আমরা জড়িয়ে ধরি, ‘হাগ’ করি। স্ত্রীর সঙ্গেই বা নয় কেন? গুড টাচটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটা কথা আছে জানেন তো, ভালোবাসলে প্রকাশ করুন।
৬) সন্দেহ: পার্টনারকে অকারণে সন্দেহ করবেন না। সন্দেহ সম্পর্ককে ধ্বংস করে। আপনার জীবনসঙ্গী আপনার খুব কাছের মানুষ এটা সত্যি। কিন্তু খুঁতখুঁত করে যদি তাঁর সব বিষয় নিয়ে করেন, আপনি নিঃসন্দেহে হতাশ হবেন। মানুষ কখনও নিখুঁত নয়। তাই সন্দেহ দূর করুন।
৭) খুব বেশি ব্যস্ততা: অপরজনের জন্য কিছু সময় রাখবেন। পারস্পরিক কথাবার্তা আর সময়গুলো সম্পর্ককে প্রগাঢ় করে। তার প্রতি আপনার কর্তব্য রয়েছে, আপনার কিছু দায়িত্ব রয়েছে। কিছুটা সময় তিনি পাওয়ার অধিকার রাখেন।