এক ছবিতে এত তারকা!
দুই পর্দার ব্যস্ত অভিনেত্রী রুনা খান। বহুমাত্রিক চরিত্রে হাজির হয়ে নিজেকে করেছেন প্রতিষ্ঠিত। স্বামী এবং একমাত্র আদরের কন্যা রাজেশ্বরীকে সঙ্গে নিয়ে বেশ কিছুদিন হলো ফার্মগেটের খামারবাড়ি এলাকায় ইন্দিরা সড়কে নতুন বাসায় উঠেছেন তিনি।
রুনার নতুন বাসায় উঠাকে স্বাগত জানিয়েছেন তার অনেক সহকর্মী। কিন্তু প্রিয় সহকর্মীদেরকে সঙ্গে নিয়ে তার নতুন বাসায় আড্ডা দেয়া, গল্প করা এবং সবাইকে একসঙ্গে নিয়ে খাওয়া দাওয়া করা যেন হয়েই উঠছিলো না। কারণ সবাইকে একসঙ্গে পাওয়াটা কঠিন। অনেকেই রয়েছেন দেশের বাইরে।
অবশেষে সবার সেই সমন্বিত সময় যেন ভাগ্যে জুটলো রুনা খানের। সবাইকে পাওয়া যাবে দেখেই নিমন্ত্রণ জানালেন তিনি। সেই নিমন্ত্রণ পেয়ে গত ৭ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যার পর রুনার বাসায় উপস্থিত হয়েছিলেন তার প্রিয় সহকর্মীরা। প্রাধান্য ছিলো নব্বই দশক মাতানো শিল্পীদের।
রুনার নিমন্ত্রণে উপস্থিত হয়েছিলেন ডলি জহুর, শহীদুজ্জামান সেলিম, রোজী সেলিম, সাবেরী আলম, তানভীন সুইটি, করভী মিজান, বিজরী বরকত উল্লাহ, ইন্তেখাব দিনার, জয়া আহসান, শারমিন শিলা, ফারজানা চুমকি, সজল, দীপা খন্দকার, রিচি সোলায়মান, রাসেক মালিক, তাহমিনা সুলতানা মৌ, অপি করিম, রুমানা, মীর সাব্বির, চুমকী, জিতু আহসান, মিসেস জিতু আহসান, সকাল আহমেদ, জেনি, তানভীর খান, মৌসুমী নাগ, তুষ্টি, জয়তা, বাঁধন, ভাবনা, চয়নিকা চৌধুরী, রহমতুল্লাহ তুহিন, মনিরা মিঠুসহ আরও অনেকেই।
এই আয়োজন প্রসঙ্গে রুনা খান বলেন, ‘আমরা সবাই যে একই পরিবারের তা নতুন করে আবারো প্রমাণিত হলো। আমার নিমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে সবাই যে এসেছিলেন তাতে কৃতজ্ঞতা জানাই সবার প্রতি। আমার একমাত্র মেয়ে রাজেশ্বরীর জন্য দোয়া চাই যেন তাকে মানুষের মতো মানুষ করতে পারি।’
রুনা আরও জানান সেদিনের সেই আড্ডা এতোটাই জমে উঠেছিলো যে পরেরদিন কাজ না থাকলেও গভীর রাত পর্যন্ত সেই আড্ডা চলতো। কিন্তু অনেকেরই পরেরদিন শুটিং থাকায় নির্ধারিত সময় পর্যন্ত থেকেই বাসায় ফিরে যেতে হয়।