কাশি হলে যে খাবারগুলো এড়িয়ে চলবেন
ঋতু পরিবর্তনের সময় কাশির সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। কখনও শুকনো খুসখুসে কাশি। কখনও হয়তো ঠাণ্ডা লেগে একেবারে কফ-কাশি। কাশির জন্য অনেকসময়ই আমাদের ভীষণ বিড়ম্বনাময় পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়।
শীতের সময় কম-বেশি সবারই কাশি হয়। রাতে ঘুমের বিঘ্ন ঘটায় শুকনো কাশি। ডাক্তার তো অবশ্যই দেখাবেনই, তবে কাশির কারণ যদি ঠান্ডা লাগা বা দূষণ হয়, তাহলে শুধু সিরাপে কাজ হবে না।
কাশি হলে কিছু খাবারেও লাগাম দিতে হয়। নইলে যতই কাফ সিরাপ, মধু, আদা খান, কাশির ধমক থামবে না। বিজ্ঞানীরা বলছেন, কাশি হলে কিছু খাবারও নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
প্রক্রিয়াজাত খাবার : প্রক্রিয়াজাত খাবার কাশি চলাকালীন একেবারেই ঠিক নয়। কাশি বাড়বে। ব্রেড, পাস্তা, বেকড খাবার, চিপস বা সুগারি ডেসার্টে কাশি বাড়ে। বদলে শাকসবজি বা পুষ্টিকর খাবারে মন দিন। বিশেষ করে ভিটামিন সি যে খাবারে রয়েছে।
ডিহাইড্রেশন : কাশি হলে গলা শুকনো একেবারেই রাখা ঠিক নয়। চিকিত্ৎসকরা বলছেন, তরল খাবার যেমন স্যুপ খেতে পারেন।
দুধ : কাশি হলে অনেকেই বলেন, গরম দুধ খেতে। গলায় আরাম হয় ঠিকই, কিন্তু একই সঙ্গে দুধ ফুসফুস ও গলায় মিউকাস প্রোডাকসন বাড়িয়ে দেয়। কাশি হলে তাই দুধ এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।
টক জাতীয় ফল : টক জাতীয় ফল, যাতে সাইট্রিক অ্যাসিড রয়েছে, কাশি হলে খেতে নিষেধ করছেন চিকিৎসকরা। সাইট্রিক অ্যাসিড গলায় সংক্রমণ ঘটায় ও কফ বাড়িয়ে দেয়।