শুক্রবার, ২১শে এপ্রিল, ২০১৭ ইং ৮ই বৈশাখ, ১৪২৪ বঙ্গাব্দ

দেখুন কিভাবে বন্ধুর বউ কে দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায় !

AmaderBrahmanbaria.COM
সেপ্টেম্বর ৫, ২০১৬

ডেস্ক রিপোর্ট: আমার বন্ধু জুয়েল যুক্তরাজ্য থেকে বাংলাদেশে গিয়ে বিয়ে করেছে। আমরা প্রায় আঁট বছর যাবত এক সাথে থাকি। টিটুর বউ আধুনিক যুগের ঢাকার মেয়ে। কিন্তু টিটুর বাড়ি কুমিল্লার প্রত্তন্ত অঞ্ছলে। খুব সুন্দর খোলা মেলা বউ তাই জুয়েল তার বউ কে যুক্তরাজ্য আসবে বলেন অল্প কিছুদিনের মধ্যে। তার বউ এর নাম নীলা আমি যে দিন প্রথম জুয়েলের বউ কে দেখি আমার মাথা গরম হয়ে যায় পরে আমি মাথায় পানি দিতে শুরু করি । প্রথম দেখাতেই আমার মনে নীলার ছবি গেথে গেল। শরীরের প্রতিটা ভাজে ভাজেই যেন যৌবন তার উপচে পড়ছে। প্রথম দেখাতেই সে আমার দিকে আড় চোখে তাকিয়ে দেখা শুরু করল। আমিও কি জানি কি ভেবে তার সাথে চোখের খেলা শুরু করে দিলাম। যাই হোক আমি ভাবলাম এমন কেন হচ্ছে। নতুন একজন কে দেখলে এমন করাটাই স্বাভাবিক। আমি এবং আমার বন্ধু এক সাথে মরিসন্স এ জব করি। আমার বন্ধুকে বললাম চল ভাবিকে মরিসন্স এ চাকরি দিয়ে দেই । সে রাজি হয়ে গেল আমি নীলাকে মরিসন্স এ একটা চাকরি দিয়ে দিলাম। বন্ধু আমার খুব খুশি যা খেতে চাই তাই খাওাতে রাজি। আমি মনে মনে বলি যা খেতে চাই তা আমি খাবই। আমি আমার ম্যানেজার কে বললাম তকে এই মালটা খাওয়াব তুই যদি জুয়েলের শিফটা রাতে করে দিতে পারিশ। ম্যানেজার নীলাকে দেখেই বলল তুই যা বলবি তাই আমি করবো ।কিন্তু আমার এই মাল চাই। নীলার শিফট দিনের বেলা আর জুয়েলের শিফট রাতেরবেলা যারফলে তারা কেও একত্র হতে পারেনা।

আমি রাতে নীলার কাছে চলে গেলাম এবং খুব ভাল মানুষ সাজলাম। আমরা একসাথে বসে বাংলা মুভি দেখি আর বিভিন্ন বিষয় নিয়া কথা বলি। এই ভাবে এক সপ্তাহ পার হল আমি নীলার খুব কাছের একজন বন্ধু হয়ে গেলাম। এর বেশ কিছুদিন পরে এক রাতে, আমি বসে আছি,নীলার পাশে। আমার আর নীলার গা প্রায় লেগে আছে। আমি খুবরসিয়ে রসিয়ে তার শরীর এর উষ্ঞতা উপভোগ করছি। আমি মনে মনে ভাবছি, নগদযা পাওয়া যায় সেটাই লাভ। একটা কথা আছে, নগদ যা পাও হাত পেতে নাও, বাকির খাতা শুন্যপড়ে থাক। আমিও সেই বিশ্বাসে বিশ্বাসী। বাংলা মুভি চলতে চলতে দেখি নীলা ঘুমে ঢলে পড়ছে। আমি একটু তার দিকে চেপে বসলাম। নীলা ঠিক তখনি আমার দিকে তাকালো, চোখে একটি কপট দৃষ্টি, কেন এতটা কাছে আসা। তবে মুখে কিছু বললেন না। আমি ইচ্ছা করেই নীলার হাতে হাত ছুইয়ে দিচ্ছি।

মাঝে মাঝে আমার হাতটা নীলার তানপুরার মত পাছাটাতে বাড়ি খাচ্ছে। নীলা কিছু বলছে না। আমি একটু প্রস্রয় পেলাম যেন। মনে মনে ভাবছি, আজকেই এই রসাল জিনিসটা পান করতে হবে। আমি আস্তে আস্তে নীলার আরো কাছে ঘেসে বসলাম। নীলার শরীর এর একটু মাদকতাময় ঘ্রান আমার নাকে এসে লাগছে। আমি যেন আরো পাগল হয়ে উঠছি। এর মধ্যে আমার ছোট মিয়া কেমন যেন অস্থির হয়ে উঠছে। আমি তাকে বললাম একটু সবুর কর,বাবা ! সবুরে মেওয়া ফলে। নীলাকে কেমন যেন একটু মন মরা লাগছিল, চুপ করে এক
মনে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি আস্তে আস্তে করে আমার পিছনের হাতটা তার পাছার সাথে আলতো করে ছুইয়ে বসে থাকলাম। নীলা এখন একটু আমার দিকে বেশী মনযোগ দিলো। কিন্তু কিছু বলল না। আমি তার মুখে যেন একটা রহস্যময় হাসি দেখতে পেলাম। আমার সাহস আর একটু বেড়ে গেল,আমি আস্তে করে আমার হাতটা তার পিঠে রাখলাম। নীলা মাথা নিচু করে ফেলল। আমি আস্তে আস্তে তার পিঠে হাত বুলাতে থাকলাম। তার ব্লাউজ এর উপর দিয়ে অনেকটা বড় করে কাটা। পিঠের অর্ধেকটাই নগ্ন লাগছে।

আমি তার নগ্ন পিঠে আমার আঙ্গুল দিয়ে খেলা করছি। নীলা তখনো কিছু বলছে না। আমি বুঝতে পারছি, তারনিস্বাসটা কেমন ভারী হয়ে আসছে। তারপরো চুপ করে একটা আবেশ খেয়ে যাচ্ছে। আমি আমার হাতটা আস্তে করে তার ঘারের পাসে নিয়ে আলতো করে ম্যাসাজ এর মত করে টিপতে থাকলাম।নীলা কেমন যেন চোখ বন্ধ করে, উপভোগ করছে।আমি তখন দুরন্ত হয়ে উঠার নেষায় আছি। আমার অন্য হাতটা আমি তার উরুতে রাখলাম, তখনই তার শরীরটা সামান্য কেপে উঠল। আমি তার উরুতে হাতবোলাচ্ছি। শাড়ীর আড়ালে আমি আমার বা হাতটি নিয়ে তার নাভীর উপরে রাখলাম,নীলা তখন রিতিমত কাপছে। আর তার শরীরের ভাড় টা আমার উপর ছে্রে দিয়েছে। আমি নীলার কান, ঘার এ আমার মুখ ঘসছি, আর দুই হাত দিয়ে তাকে দলাইমলই করছি।আমি এবার ভাবলাম নীলাকে আর একটু সুখ দেই। নীলা দেখি তার দুই পা দিয়ে তার গিরিখাতটাকে চেপে ধরে আছে।

আমি তখন আমার বা হাত দিয়ে তার পা এর শারীর ভিতর দিয়ে হাতটা গলিয়ে দিলাম। এখন আস্তে আস্তে আমার হাতটা তার উরুবেয়ে চলে আসছে। হটাৎ করেই আমার প্রিয় বন্দু জুয়েল এসে যায় আর শেষ হয়ে এখানেই ,আর আমি পাগল হয়ে যাই ।