সিকান্দার রাজার ব্যাটে ভর করে ৫ উইকেট হারিয়ে ২১১ রানের শক্ত ভিত্তি দাঁড় করে চিটাগাং ভাইকিংস। সেই রানকেই শাসনের চোখে রেখেছিল সিলেটের এন্ডে ফেলেচারের ব্যাট। কিন্তু ৪৬ বলে ৭১ রান করে সিকান্দার রাজার হাতে ক্যাচ তুলে দলীয় ১২৩ রানের সময় এই ওপেনার ফিরে গেলে আর ম্যাচে থাকতে পারেনি সিলেট সিক্সারস। এর পরে সাব্বির রহমান, ব্রেসনান, নাসির হোসেনরা শুধু আশা-যাওয়ার মিছিলে নাম লিখিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত ৮ উইকেট হারিয়ে ১৭১ রান করে তারা।
এর আগে ছয় ম্যাচে মাত্র এক জয় ছিল সৌম্য সরকার ও তাসকিন আহমেদদের দলের। আজ দ্বিতীয় জয়ে বোলিংয়ে অবদান রেখেছেন দেশি এই দুই তারকা। ৪ ওভারে ৩১ রান দিয়ে তিন উইকেট নিয়েছেন তাসকিন। এর মধ্যে আছে ফেলেচারের উইকেটটিও। সৌম্যও নিয়েছেন দুই উইকেট। তা-ও আবার তিন ওভারে মাত্র ১৭ রান দিয়ে।
তবে চিটাগংয়ের জয়ে সবচেয়ে বেশি অবদান যাঁর, তিনি সিকান্দার রাজা। ৬ ছক্কা ও ৯ বাউন্ডারিতে ৪৫ বলে ৯৫ রান করে চিটাগংকে এনে দিয়েছিলেন ৫ উইকেটে ২১১ রানের শক্ত ভিত্তি। এবারের বিপিএলে প্রথম সেঞ্চুরিটা যে হাতছাড়া করেছেন মাত্র ৫ রানের জন্য! তাতে কী, তাঁর দল তো জিতেছে। এই জয় ৭ ম্যাচে ৫ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ষষ্ঠ স্থানে চিটাগং।