অনুমোদন ছাড়াই লক্ষ্মীপুরে গজিয়ে উঠেছে প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার
---
ল²ীপুর প্রতিনিধি : লক্ষ্মীপুরের রায়পুর পৌর শহরসহ উপজেলায় ১০টি ইউনিয়নে অনুমোদন ছাড়াই গজিয়ে উঠেছে প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার। এসব প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশেরই নেই লাইসেন্স।
এমনকি নেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসক এবং সরঞ্জাম। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ‘সরকারি হাসপাতালে সব ধরনের পরীক্ষার উন্নত ব্যবস্থা নেই’ এমন কথা বলে চিকিৎসকদের দালালরা রোগীদের সঙ্গে আঁতাত করে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে পাঠিয়ে দেয়। এতে করে ওই চিকিৎসকরা ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন পান। চিকিৎসকদের কমিশনের বিষয়টি এখন ‘ওপেন সিক্রেট’ হলেও রোগীরা এ ক্ষেত্রে অসহায়। এসব অবৈধ চিকিৎসা কার্যক্রম চালিয়ে আসছে অসাধু ক্লিনিক মালিক ও ভুয়া সার্টিফিকেটধারী ডাক্তাররা। সেই সঙ্গে ডায়াগনষ্টিক সেন্টারগুলো সরকারি বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে নানা অনিয়ম কার্যক্রম চালাচ্ছে। নিরীহ রোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। এতে সরকার মোটা অঙ্কের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
শহরের মাতৃছায়া হাসপাতাল, মডার্ণ হাসপাতাল, সেবা হাসপাতাল, মেঘনা হাসপাতাল, মেহেরুন্নেছা হাসপাতাল, জনসেবা হাসপাতাল, নিরাময় হাসপাতাল ও ফরিদ এক্স-রে ক্লিনিকসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ১০-১২টি প্রাইভেট ক্লিনিক/হাসপাতাল রয়েছে।
অপরদিকে ৭৫টি দন্ত চিকিৎসাকেন্দ্র ও সহস্রাধিক ওষুধের ফার্মেসী রয়েছে। ৭৫টি দন্ত চিকিৎসালয়ের মধ্যে অনুমোদন আছে মাত্র চারটির। হাসপাতালগুলোতে ১০টি করে বেডের অনুমতি থাকলেও অধিকাংশগুলোতেই ২০ থেকে ৩০টি বেডও বসানো হয়েছে। এছাড়া রায়পুরের ডায়াগনোষ্টিক সেন্টার ও প্রাইভেট হাসপাতালগুলোতে শ্রেণিভিত্তিক দক্ষ লোকজন নেই। প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতারকরা বিভিন্ন ক্লিনিক ও হাসপাতালে চিকিৎসা কার্যক্রম চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট শিল্পী রানী রায় বলেন, হাসপাতাল, ডায়াগনোষ্টিক সেন্টার ও ডেন্টাল ক্লিনিকে বিভিন্ন অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রায় সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে জেল ও জরিমানা করা হয়। দ্রুত ওই সকল অবৈধ ডায়াগনোষ্টিক, ডেন্টাল ক্লিনিক ও হাসপাতালে অভিযান পরিচালনা করা হবে।
পৌর শহরসহ উপজেলায় ১০টি ইউনিয়নে অনুমোদন ছাড়াই গজিয়ে উঠেছে প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার। এসব প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশেরই নেই লাইসেন্স।
এমনকি নেই প্রয়োজনীয় চিকিৎসক এবং সরঞ্জাম। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ‘সরকারি হাসপাতালে সব ধরনের পরীক্ষার উন্নত ব্যবস্থা নেই’ এমন কথা বলে চিকিৎসকদের দালালরা রোগীদের সঙ্গে আঁতাত করে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টারে পাঠিয়ে দেয়। এতে করে ওই চিকিৎসকরা ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ পর্যন্ত কমিশন পান। চিকিৎসকদের কমিশনের বিষয়টি এখন ‘ওপেন সিক্রেট’ হলেও রোগীরা এ ক্ষেত্রে অসহায়। এসব অবৈধ চিকিৎসা কার্যক্রম চালিয়ে আসছে অসাধু ক্লিনিক মালিক ও ভুয়া সার্টিফিকেটধারী ডাক্তাররা। সেই সঙ্গে ডায়াগনষ্টিক সেন্টারগুলো সরকারি বিধি নিষেধ উপেক্ষা করে নানা অনিয়ম কার্যক্রম চালাচ্ছে। নিরীহ রোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। এতে সরকার মোটা অঙ্কের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
শহরের মাতৃছায়া হাসপাতাল, মডার্ণ হাসপাতাল, সেবা হাসপাতাল, মেঘনা হাসপাতাল, মেহেরুন্নেছা হাসপাতাল, জনসেবা হাসপাতাল, নিরাময় হাসপাতাল ও ফরিদ এক্স-রে ক্লিনিকসহ উপজেলার বিভিন্ন স্থানে ১০-১২টি প্রাইভেট ক্লিনিক/হাসপাতাল রয়েছে।
অপরদিকে ৭৫টি দন্ত চিকিৎসাকেন্দ্র ও সহস্রাধিক ওষুধের ফার্মেসী রয়েছে। ৭৫টি দন্ত চিকিৎসালয়ের মধ্যে অনুমোদন আছে মাত্র চারটির। হাসপাতালগুলোতে ১০টি করে বেডের অনুমতি থাকলেও অধিকাংশগুলোতেই ২০ থেকে ৩০টি বেডও বসানো হয়েছে। এছাড়া রায়পুরের ডায়াগনোষ্টিক সেন্টার ও প্রাইভেট হাসপাতালগুলোতে শ্রেণিভিত্তিক দক্ষ লোকজন নেই। প্রশাসনের নাকের ডগায় প্রতারকরা বিভিন্ন ক্লিনিক ও হাসপাতালে চিকিৎসা কার্যক্রম চালাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
এ ব্যাপারে রায়পুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট শিল্পী রানী রায় বলেন, হাসপাতাল, ডায়াগনোষ্টিক সেন্টার ও ডেন্টাল ক্লিনিকে বিভিন্ন অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রায় সময় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে জেল ও জরিমানা করা হয়। দ্রুত ওই সকল অবৈধ ডায়াগনোষ্টিক, ডেন্টাল ক্লিনিক ও হাসপাতালে অভিযান পরিচালনা করা হবে।