স্থলবন্দর চালু হলে মিয়ানমার-বাংলাদেশের সম্পর্কের উন্নয়ন হবে : নৌ-পরিবহন মন্ত্রী
উখিয়া প্রতিনিধি : নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান বলেছেন, নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে স্থলবন্দর চালু হলে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার মধ্যে সম্পর্কের আরও উন্নয়ন হবে। ব্যবসা-বাণিজ্যের উন্নয়নের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে। এ স্থল বন্দর দ্রুত চালু করার জন্য সরকার কাজ করছে। এ নিয়ে মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার ফলপ্রসু আলোচনা হয়েছে।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ৯টায় ঘুমধুম স্থল বন্দরে সম্ভাব্য স্থানসমূহ পরিদর্শন শেষে নৌ-পরিবহন মন্ত্রী সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
শাহজাহান খান আরও বলেন, বিএনপি সরকারের আমলে কাগজে কলমে ১২টি স্থলবন্দরের নাম থাকলেও কার্যকর ছিল মাত্র দুইটি। বর্তমান সরকারের আমলে দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৩টি স্থলবন্দর মধ্যে ১০টি বন্দরে পুরোদমে কাজ চলছে। ঘুমধুমে প্রস্তাবিত স্থল বন্দর চালু করা হলে অসংখ্য বেকার যুবকের কর্মসংস্থান হবে পাশাপাশি এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন হবে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের সঙ্গে মিয়ানমারের সুসম্পর্ক রয়েছে বিধায় দ্রুত স্থল বন্দর বাস্তবায়নের পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব অশোক প্রদ রায়, স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন, বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কৈহ্লালা, বান্দরবান জেলা প্রশাসক দীলিপ কুমার ভৌমিক, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক মো. আলী হোসেন, বান্দরবান পৌর মেয়র মো. ইসলাম বেবী, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান অব: মেজর ফোরকান, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসএম সরওয়ার কামাল, উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মাঈন উদ্দিন, জেলা আওয়ামী লীগের নেতা খাইরুল বশর, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু তাহের, নাইক্ষ্যংছড়ি জঙ্গি প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি শফিউল্লাহ, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সচিব ইমরান মেম্বার, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন আহবায়ক তসলিম ইকবাল চৌধুরী, ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম্যান একে জাহাঙ্গীর আজিজ, ঘুমধুম ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি খালেদ সরওয়ার হারেচ, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান দীপক বড়ুয়া প্রমুখ।